Header Ads Widget

ফেসবুকে সুন্দরী মেয়ের সাথে প্রেমের সম্পক তৈরি করার কিছু জাদুকরী কৌশল । যে কোন মেয়ে আপনার প্রেমে পড়তে পড়তে বাধ্য হবে

ফেসবুকে সুন্দরী মেয়ের সাথে প্রেমের সম্পক তৈরি করার কিছু জাদুকরী কৌশল । যে কোন মেয়ে আপনার প্রেমে পড়তে পড়তে বাধ্য হবে

                               ছবি সংগৃহীত

 বর্তমান সময়ে আমরা বাস্তব দুনিয়া থেকে অনলাইনের দুনিয়াতেই বেশি সময় কাটায় এর মধ্যে আমরা সবাই বেশিভাগই ফেসবুক ব্যবহার করে থাকি । আমাদের দিনের অধিকাংশ সময় ফেসবুক ব্যবহার করতেই কেটে যায় । বর্তমান সময়ে আমাদের প্রেম ভালোবাসাগুলো ফেসবুকের মাধ্যমে অনলাইনের মাধ্যমে গড়ে উঠছে । 


এখন অনেকেরই ফেসবুকের মাধ্যমে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে এবং তারপর তারা বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে সুখের সংসার গড়ে তুলছে । আজকের আলোচনায় আমরা শেয়ার করব যে কিভাবে ফেসবুকে সুন্দরী মেয়েদের সাথে প্রেমের সম্পর্ক তৈরী করবেন এবং তাদের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হবেন ।



একটা সুন্দরী মেয়ের সাথে প্রেম করা কিন্তু সবারই একটা ইচ্ছা থাকে আগ্রহ থাকে কিন্তু একটা সুন্দরী মেয়ের সাথে প্রেমের সম্পর্ক তৈরী করা কিন্তু এত সহজ না ।আপনি চাইলে কিন্তু খুব সহজেই একটা সুন্দরী মেয়েকে প্রেমে ফেলতে পারবেন না তার জন্য আপনার কিছু কৌশল জানতে হবে কিছু কাজ করতে হবে তাহলেই হয়তো আপনি একটি সুন্দরী মেয়ের সাথে প্রেমের সম্পর্ক তৈরি করতে পারবেন।



আপনি যদি সেই কৌশল গুলো জানেন আপনি সেই  নিয়মে কাজ করে থাকেন তাহলে দেখবেন ওই সুন্দরী মেয়ে আপনাকে প্রেমের প্রস্তাব দেবে । আপনার কি বিশ্বাস হচ্ছে না হ্যাঁ এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা এবং এটি পরীক্ষাখিত  কথা । আপনি এই টিপস গুলো ফলো করে আপনি যেই সুন্দরী মেয়েকে পছন্দ করেন তার সাথে প্রয়োগ করে দেখুন আপনি 100% সফল হবেন ।



আসুন আমরা সর্ব প্রথমে জেনে নেই আমরা যে ভুলগুলো করে ফেলি আর যে  ভুলগুলোর কারণে আমরা কোন সুন্দরী মেয়ের সাথে প্রেম করতে পারি না :-


১ নাম্বার ভুল  :- 

দেখা যায় বেশিরভাগ ছেলেরাই এই একটি ভুল কাজ করে ফেলে যার কারণে কোন মেয়েরাই তাদেরকে পছন্দ করেনা । আপনার সাথে মিলিয়ে দেখুন আপনিও এই  ভুলটা করেন কিনা । ফেসবুকে ঘুরতে ঘুরতে আপনি একটি সুন্দরী মেয়ের প্রোফাইল দেখতে পেলেন মেয়েটিকে দেখে আপনার ভালো লাগলো । আপনি মনে মনে ভাবলেন ইস আমি যদি এই সুন্দরী   মেয়েটার সাথে  প্রেম করতে পারতাম আমি যদি এই মেয়েটিকে বিয়ে করতে পারতাম । এই  ভেবে আপনি সেই মেয়েটিকে ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠালেন মেয়েটি ২ ঘন্টা বা ৫ঘন্টা বা ২দিন পর আপনার ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট একসেপ্ট করলেন । তারপর আপনি খুশি তাকে মেসেজ করা শুরু করে দিলেন ।


২নাম্বার যে ভুল সবাই করে :-

আপনি যে সুন্দরী মেয়েকে দেখে পছন্দ করলেন আপনি তাকে ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠালেন সেই মেয়েটা আপনার ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট একসেপ্ট করল ।আপনি এইটা দেখে খুশি হয়ে গেলেন ,আপনি ভাবলেন যে মেয়েটা তো আমার ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট একসেপ্ট করছে তাহলে আমরা তো এখন ঘনিষ্ঠ ফ্রেন্ড হয়ে গেছি এখন একটু মেয়েটার সাথে আড্ডা দেওয়া যাক । তারপরে সাথে সাথেই আপনি মেয়েটিকে মেসেজ করা শুরু করে দিলেন । 

এককথায় আপনি মেয়েটির ইন্টারভিউ নেওয়া শুরু করে দিলেন ।

যে তোমার নাম কি ,তোমার বাসা কই ,তুমি কি করো, তোমার বয়স কতো ,তুমি কি প্রেম করো, তোমার বাবা কি করে, তোমার পরিবারে কে কে আছে সহ আরো অনেক ধরনের প্রশ্ন।

আপনি একজন অপরিচিত মানুষ আপনার ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট একসেপ্ট করছে এর মানে তো সে আপনার ঘনিষ্ঠ বন্ধু হয়ে গেল না ।আর আপনি এই ধরনের প্রশ্ন তাকে করবেন আর সেই মেয়েটিকে আপনার জন্য এ প্রশ্নগুলোর উত্তর নিয়ে বসে আছে এটা কখনোই না বরং এই ধরনের প্রশ্ন করলে মেয়েরা বিরক্ত হয় আর যখন মেয়েরা বিরক্ত হয় তখন কিন্তু আপনাকে উল্টা ব্লক করে দিবে ।


৩ নাম্বার যে  ভুল সবাই করে:-

সুন্দরী মেয়ে আপনার ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট একসেপ্ট করল আর আপনি এটা দেখে খুব খুশি হয়ে গেলেন এবং তাকে কল করা শুরু করলেন ।একবার কল করলেন মেয়েটি ধরল না আপনি আবারও কল  করলেন মেয়েটি কল ধরল না ।আপনি আবারও কল করলেন এভাবে আপনি মাঝেমধ্যে মেয়েটিকে কল করা শুরু করলেন  কিন্তু মেয়েটি কল ধরল না ।এবার আপনি একটু আপনার বিবেক দিয়ে ভাবুন তো একটা সুন্দরী মেয়ে আর আপনি তার কাছে একজন অপরিচিত মানুষ এখন আপনি যদি সেই মেয়েটিকে এই ভাবে কল করেন তাহলে কি সে মেয়েটা আপনার কল রিসিভ করে আপনার সাথে কথা বলবে । এটা কি  কখনো সম্ভব কখনোই সম্ভব না বরং আপনি যখন এই ভাবেই মেয়েটিকে কল দেবেন তখন মেয়েটির বিরক্ত হয়ে যাবে এবং আপনাকে ব্লক করে দেবে ।একবার ভাবুনতো মেয়েটির কি আর কোন কাজ নেই আপনার মত  একটা অপরিচিত মানুষের কল রিসিভ করে আপনার সাথে কথা বলবে এই কথাটা ভাবা কতটা বোকামি।



এবার আসুন সুন্দরী মেয়েকে প্রেমে  ফেলতে কিছু জাদুকরী কৌশল জেনে নিন :-


আপনি যদি সাধারণ উপায় কোন কাজ করে থাকেন তাহলে কিন্তু আপনি কখনো সফল হবেন না ।একটা সুন্দরী মেয়ের পেছনে কিন্তু অনেক ছেলেরাই পরে  থাকে অনেকেই তাদের ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠায় অনেকেই তাদের মেসেজ পাঠায় অনেকেই তাদের পটানোর জন্য চেষ্টা করে যায় ।সে ক্ষেত্রে একটা সুন্দরী মেয়ের মন পাওয়ার জন্য অবশ্যই আপনাকে ব্যাতিক্রম কিছু করতে হবে যার কারণে সেই সুন্দরীর মনে আপনার জায়গার সৃষ্টি হবে তাই এই কাজগুলো করুন ।আপনাকে একটি সুন্দরী মেয়ের সাথে প্রেমের সম্পর্ক তৈরি করার জন্য অবশ্যই একটা ভালো মানের প্রস্তুতি নিতে হবে ।যেমনটা আমরা সরকারি চাকরির জন্য নিয়ে থাকি । যাদের প্রস্তুতি ভালো হয় তারা কিন্তু সরকারি চাকরি  লাভ করতে পারে আর আর যাদের প্রস্তুতি ভালো থাকেনা তারা কিন্তু ফেল হয়ে যায় । ঠিক প্রেমের এই কাজটাও এমন ভাবে আপনাকে সাজেশান ফলো গুরুত্ব সহকারে করতে হবে কিছু নিয়মকানুন মেনে।


১নাম্বার টিপস  (প্রথমেই মেসেজ করা যাবে না) :- 

একটা সুন্দরী মেয়েকে আপনি ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠালেন সে মেয়েটি আপনার ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট একসেপ্ট করল ।ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট একসেপ্ট করা মানেই কিন্তু তার সাথে আপনার বন্ধুত্ব হয়ে গেল না । যার কারণে আপনি সাথে সাথেই সে মেয়েটিকে কোন ধরনের মেসেজ করবেন না  । আপনি ১ মাস তার আইডি তে ফলো করুন । আপনিএখন  যেটা করবেন সেটা হল সেই মেয়েটি যে পোস্ট করবে সেই পোস্টে আপনি সুন্দর রোমান্টিক ভাষায় একটা করে  কমেন্ট করবেন , কমেন্ট যখন করবেন তখন একটু বেশী কিছু কথা  লিখে কমেন্ট করবেন, তার পোস্টে লাইক করবেন আপনি আরও একটা কাজ করবেন সেটা হল সেই মেয়েটির  পোস্ট  আপনি শেয়ার করে দিবেন ।


এভাবে যখন একমাস আপনি সেই মেয়েটির পোস্টে লাইক কমেন্ট শেয়ার করতে থাকবেন তখন সেই মেয়েটি দেখবে যে ।আপনি তার পোস্টে সুন্দর সুন্দর কমেন্ট করছেন এবং তার পোস্ট শেয়ার করছেন  তখন কিন্তু সেই মেয়েটির নজরে আপনি পড়ে যাবেন ।সেই মেয়েটি তখন মনে মনে ভাববে  যে এই ছেলেটা কে এই  ছেলেটা তো আমার পরিচিত কেউ না কিন্তু আমার পোস্টে এত সুন্দর সুন্দর কমেন্ট করছে আমার পোস্ট শেয়ার করছে ।তখন মেয়েটির মনে আপনার জন্য একটা আলাদা একটা জায়গা তৈরি হবে ।আপনার জন্য মেয়েটির মনে ভালো একটি ধারণা তৈরি হবে ।


২ নাম্বার টিপস  (মেসেজ  করে যা বলতে হবে ) :- 

 এভাবে দীর্ঘ একমাস মেয়েটিকে ফলো করার পরে । আপনি যদি এভাবে দীর্ঘ একমাস মেয়েটিকে ফলো করেন তাহলে দেখবেন মেয়েটি আপনার খোঁজখবর নেওয়ার জন্য আপনাকে নিজেই মেসেজ করবে । আর যদি কোনো কারণে মেয়েটির মেসেজ না করে তাহলে আপনি মেসেজ করবেন মেয়েটিকে ।আপনি মেয়েটিকে  মেসেজ করেই  সে মেয়েটির ব্যক্তিগত বিষয়ে ইন্টারভিউ নিতে যাবেন না ।যেমন তার নাম, তার বয়স ,তার বাসা ,তার পরিবার, তার পড়াশোনা, তার ব্যক্তিগত জীবন, সহ আরো অনেক কিছু বিষয় এ বিষয়গুলো ভুলেও জানতে চাইবেন না । 



আগে সেই মেয়েটির সাথে সাধারণ বিষয় নিয়ে গল্পগুজব করুন পারলে ফানি কিছু মেসেঞ্জারে পাঠান যাদেখে মেয়েটি একটু হাসাহাসি করে । এভাবে আরো ১০-১৫  দিন সময় নেন তাহলে দেখবেন এই১০-১৫দিনে তার সাথে আপনার একটা আন্ডারস্ট্যান্ডিং তৈরি হবে একটা বন্ধুত্ব বন্ধুত্ব ভাব চলে আসবে । তখন দেখবেন মেয়েটির আপনার ব্যক্তিগত বিষয় জানার সম্পর্কে আগ্রহী সৃষ্টি হবে মেয়েটি আপনাকে জিজ্ঞেস করবে । আর মেয়েটি যদি জানতে না চায় তখন আপনি তার ব্যক্তিগত বিষয় সম্পর্কে জানতে চাইলে তখন আর সেই মেয়েটি বিরক্ত হবে না আপনার সকল প্রশ্নের উত্তর দিবে ।



৩ নাম্বার টিপস  (মেয়েটিকে যে কথাগুলো বলা যাবে না) :-  

এর পর  যে কাজটি করতে হবে সেটা হলো আপনি মেয়েটিকে মেসেজ করে প্রতিদিন হাই ,হ্যালো ,কি করেন ,খাইছেন কিনা,কি খাইছেন,আজকে কি দিয়ে রান্না হলো , আপনি কি রান্না করেন ,আপনি কি রান্না করতে পারেন, কখন ঘুমাইছে ,রাতে কেমন ঘুম হল , আপনি এখন কার কার সাথে চ্যাট করছেন,এই  ধরনের ফালতু টাইপের কথা কিন্তু মেয়েরা পছন্দ করে না ।আপনি যখন নিয়মিত এই ধরনের কথা জিজ্ঞেস করবেন তখন কিন্তু মেয়েটা বিরক্ত হয়ে যাবে আপনার প্রতি তাই এই কথাগুলো মেয়েটিকে বলবেন না ।

আবার  অল্প দিনের পরিচয় এই ধরনের কথা ভুলেও বলবেন না যে আমার তোমাকে অনেক ভালো লাগে ,আমি তোমাকে পছন্দ করি ,তোমাকে আমি ভালো বাসি । এই ধরনের কথা যখন আপনি অল্প দিনেই বলবেন তখন মেয়েটির মনে আপনার জন্য একটা খারাপ ধারণা তৈরি হবে ।মেয়েটি তখন আপনাকে বাজে ছেলে মনে করবে কারণ প্রেম ভালোবাসা এত সহজ না প্রেম ভালোবাসা সৃষ্টি হওয়ার জন্য একটা সময় লাগে । তাই একটু সময় দিন আগে ।


৪ নাম্বার টিপস  (মেয়েটির কাজে হেল্প করুন ) :-  

এই ৪ নাম্বার টিপস টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ খুব কাজের । আপনি যে মেয়েটিকে পছন্দ করেন সেই মেয়েটির কি পছন্দ করে বা কোন কাজ করে । মেয়েটির আপনার কাছে কোন হেল্প না চাইলেও আপনি নিজ দায়িত্বে সে মেয়েটিকে হেল্প করুন তার কাজে । আর মেয়েটি যদি কোনো ক্ষেত্রে বলে দে প্লিজ আমাকে একটু হেল্প করো তাহলে তো কথাই নেই আপনি যতদূর সম্ভব মেয়েটিকে হেল্প করুন এতে আপনার জন্য লাভ হবে ।



সে কাজে আপনি তাকে সাহায্য করুন আপনার যতটুকু সামর্থ্য আছে সেই সামর্থ্য দিয়ে সে মেয়েটিকে আপনি সাহায্য করুন ।তাহলে দেখবেন সেই মেয়েটির আপনার প্রতি দুর্বল হবে আপনাকে নিয়ে ভাববে । যে এই ছেলেটা আমার কাজে হেল্প করছে আমাকে হেল্প করছে । মনে হয় এই ছেলেটা অনেক ভালো এবং এই ছেলেটাকে বিশ্বাস করা যায় ।আপনি যখন সেই মেয়েটিকে তার কাজে হেল্প করবেন তখন সে মেয়েটি আপনার প্রতি একটা বিশ্বাসযোগ্যতা তৈরি হবে সেই মেয়েটি আপনাকে নিয়ে ভাববে তাই অবশ্যই এই টিপসটা কাজে লাগাবেন সবাই । আর যখনই আপনি এভাবে তাকে কাজে হেল্প করার মাধ্যমে তার কাছে একটা বিশ্বাসযোগ্যতার পরিচয় দিতে পারবেন তখনই কিন্তু সে মেয়েটি নিজেই  আপনি আপনাকে নিয়ে ভাববে ।


৫ নাম্বার টিপস  (মেয়েটির মতামতের গরুত্ব দিন  ) :- 

মেয়েটির সাথে কখনো খারাপ আচরণ করবেন না বা মেয়েটিকে যে কাজ করে মেয়েটির সেই কাজে আপনি প্রশংসা করুন । কখনো সেই  কাজ বিষয়ে তাকে খারাপ কোনো কথা বলবেন না এবং মেয়েটি  কোন মতামত দিলে আপনি সেই মতামত গ্রহণ করবেন । কখনই সেই মতের বিরুদ্ধে কোন কথা বলতে যাবেন না আপনি যদি সেই মেয়েটির মতামত গ্রহণ করেন তাহলে কিন্তু মেয়েটি এতে খুশি হবে কিন্তু আপনি যখন উল্টা মেয়েটির মতামতকে গ্রহণ না করে আপনি তাকে অন্য বুদ্ধি দিবেন তখন কিন্তু মেয়েটা আপনার প্রতি বিরক্ত হবে ।


৬ নাম্বার টিপস  (সরাসরি মেয়েটিকে ভালোবাসার কথা বলতে যাবেন না   ) :-

আপনি যে মেয়েটিকে পছন্দ করেন বা তাকে  কে ভালবাসেন এই কথা আপনি তাকে বিভিন্ন ভাবে বোঝানোর চেষ্টা করবেন কিন্তু কখনোই সে মেয়েটিকে সরাসরি ভালোবাসি বলবেন না । বা তার  কাছেও  জানতে চাইবেন না যে তুমি কি আমাকে পছন্দ করো বা আমাকে কি তোমার ভালো লাগে এই ধরনের কথা কখনো ভুলে জিজ্ঞেস করবেন না বরং আপনি আপনার ভালবাসার কথা আপনার পছন্দের কথা তাকে বিভিন্ন উপায়ে বোঝানোর চেষ্টা করুন কিন্তু ভুলেও কখনো তার কাছে জানতে চাইবেন না ।


৭ নাম্বার টিপস (এখন বলবেন ভালোবাসার কথা  ):-

আপনি এই পদ্ধতিগুলো দীর্ঘ ছয় মাস একটানা মেয়েটির উপর প্রয়োগ করুন এবং এই ছয় মাসে দেখবেন আপনাদের মধ্যে একটা ভালো আন্ডারস্ট্যান্ডিং হয়ে গেছে ভালো সম্পর্ক হয়ে গেছে । তখন একদিন সুযোগ বুঝে আপনি  একথা  মেয়েটিকে সরাসরি বলে ফেলুন যে আমি তোমাকে ভালোবাসি আমি তোমাকে বিয়ে করতে চাই । তখন সেই মেয়েটি দেখবে যে ছেলেটা তো আমাকে সেই দীর্ঘদিন ধরেই আমার সাথে আছে আমাকে সাহায্য করছে এক কথায় আমার কাছে বিশ্বস্ত হয়ে গেছে । তখন কিন্তু মেয়েটি আপনাকে নিয়ে ভাববে আপনার কথাগুলো নিয়ে ভাবতে এবং আপনার প্রেমের প্রস্তাবে বা বিয়ের প্রস্তাবে রাজি হয়ে যাবে । 


কারণ আপনি ছয় মাসের ব্যাবহারে আপনি মেয়েটির  কাছে বিশ্বস্ত হয়ে গেছেন ।  একটা কথা মনে রাখবেন মেয়েরা সব সময় এমন নির্ভরযোগ্য বিশ্বস্ত মানুষকে পছন্দ করে থাকে ।তাই আপনাকে আগেই এই ৬ মাস মেয়েটির কাছে এই সকল গুণাবলী অর্জন করতে হবে আর আপনি যদি এই টিপস ফলো করে কাজ করে যান তাহলে আপনি ছয় মাসের সেই মেয়েটির কাছে বিশ্বাসযোগ্যতা এবং নির্ভরশীলতা অর্জন করতে সক্ষম হবেন ।



আজকের পোষ্টে যে ৭ টি টিপস আপনাদের সাথে আলোচনা করলাম ।অবশ্যই আপনি যদি এই টিপস ফলো করে দীর্ঘ ছয় মাস আপনি যে মেয়েটিকে পছন্দ করেন তার পেছনে এভাবেই সময় দেন তাহলে আশাকরি আপনি কখনোই বিফল হবেন না আপনি সফল হবেন ।

এবং এই টিপসের যে বিষয়গুলো করতে বারণ করা হয়েছে আপনি ভুলেও সেই কাজ কখনোই করবেন না । সে যে কাজগুলো করতে বলা হয়েছে আপনাকে সেই কাজগুলো ১০০%ভাবে  করতে হবে আর আপনি যখন একাজ গুলো পরিপূর্ণভাবে করবেন তখন কিন্তু আপনার সাফল্য লাভ করবেন ।

এ বিষয়ে আরো কিছু পোস্ট পড়ে দেখুন

 পড়ে দেখুন :- ফেসবুকে প্রেম করার আগে  যে একটি বিষয় জানতে হবে না জানলে আপনাকে আফসোস করতে হবে facebook love story

 পড়ে দেখুন :-   ফেসবুকের প্রেম কতটুকু সত্যি হয় দেখুন একটি বাস্তব ঘটনা facebook love story 

 পড়ে দেখুন :-    প্রেমিকাকে নিয়ে সিনেমা হলে গিয়ে সিনেমা দেখার বাস্তব অভিজ্ঞতা ঢাকা মিরপুর 

 পড়ে দেখুন :-   ফেসবুকে অপরিচিত সুন্দরী মেয়ের সাথে প্রেম করে দেখা করতে গিয়ে  ৫ লক্ষ টাকা হারালো রাজশাহীর ছেলে শাহীন | সচেতন হোন সবাই 


Post a Comment

0 Comments