Header Ads Widget

ফেসবুকে প্রেম করার আগে যে একটি বিষয় জানতে হবে না জানলে আপনাকে আফসোস করতে হবে facebook love story

ফেসবুকে প্রেম করার আগে  যে একটি বিষয় জানতে হবে না জানলে আপনাকে আফসোস করতে হবে facebook love story


বর্তমান সময়ে আমরা কমবেশি সবাই ফেসবুক ব্যবহার করি আর এই ফেসবুক আমাদের জীবনের একটি অংশ হয়ে গেছে । আমরা এই ফেসবুকেই অনেকেই প্রেম ভালোবাসার সম্পর্ক তৈরি করে ফেলছি । তো এই ফেসবুকের প্রেমের সম্পর্কে কেউ সফলতা লাভ করতে পারছে আবার বেশির ভাগই কিন্তু এই ফেসবুকের প্রেমের থেকে ক্ষতিসাধন হচ্ছে অনেকের প্রতারিত হয়ে নগদ অর্থ হারিয়ে যাচ্ছে আবার অনেকেরই আত্মহত্যা করছে অনেকেই ধর্ষণের কবলে পড়ে যাচ্ছে ।


তবে এই কাজগুলো কিন্তু আমাদের ভুলের কারণে ঘটে থাকে । আমরা ফেসবুকে প্রেম করার সময় বেশিভাগ একটি ভুল করে থাকি যার কারণে আমাদের সাথে এই ধরনের ঘটনা ঘটে ।আজকের পোস্টে আলোচনা হবে যে ফেসবুকে যদি কেউ কখনো প্রেমের সম্পর্ক তৈরী করেন তাহলে যে একটি কাজ করতেই হবে আর যদি আপনি সেই কাজটি না করেন তাহলে কিন্তু আপনাকে ভবিষ্যতে আফসোস করতে হবে| ।


চলন এর আগে আপনাদের  একটা ফেসবুকের বাস্তব জীবনের প্রেম কাহিনীর গল্প এবং এর শেষ করুন পরিণতি আমাদের সাথে শেয়ার করি :


মেয়েটির নাম নাদিয়া মেয়েটির বয়স ১৮  বছর ,নাদিয়া সবেমাত্র কলেজে একাদশ শ্রেণীতে পড়াশোনা করছে । এস এস সি পরীক্ষায় ভালো ফলাফল করার জন্য নাদিয়া তার বাবার কাছে আবদার করে যে  আব্বু আমি তো ভালো ফলাফল করেছি আমাকে এখন একটা  ভাল স্মার্টফোন কিনে দাও ।নাদিয়ার বাবা খুশি হয়ে নাদিয়াকে ২৫ হাজার টাকা দিয়ে একটি শাওমি ব্রান্ডের স্মার্ট ফোন কিনে দেয় ।


 নাদিয়া নতুন মোবাইল পাওয়ার পরে বান্ধবীদের দেখাদেখি ফেসবুক চালাতে থাকে একটা সময় নাদিয়া ফেসবুকে আসক্ত  হয়ে যায় । এরই মাঝে একদিন নাদিয়ার কাছে একটা  ছেলের ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট আসে নাদিয়া সেই ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট একসেপ্ট করে । তারপর তাদের  মেসেজে কথা হয় শুরু হয় আস্তে আস্তে তাদের মধ্যে বন্ধুত্ব হওয়া শুরু হয় তারপর আস্তে আস্তে সেটা প্রেমের দিকে গড়িয়ে পড়ে । ছেলেটি নাদিয়ার কাছে পরিচয় দেয় যে ছেলেটির নাম রুবেল ছেলেটির বয়স ২৪ বছর শে ঢাকার একটি স্বনামধন্য কলেজে এ অনার্স এ পড়াশোনা করে তার দেশের বাড়ি মুন্সিগঞ্জ।



একটা সময় নাদিনা আর রুবেলের মাঝে ফেসবুকের কল্যাণে তাদের মাঝে একটা গভীর প্রেমের সম্পর্ক তৈরি হয় । এতদিন তাদের শুধু ফেসবুক এবং মোবাইলের মাধ্যমে কথা হচ্ছিল  তারা একে অপরকে ভিডিও কলে দেখেছে তাদের কখনোই সরাসরি সামনাসামনি এখনো দেখা হয়নি ।  এভাবে ৪  মাস অতিবাহিত হওয়ার পর একদিন রুবেল নাদিয়াকে বলে যে আমি তোমার সাথে দেখা করতে চাই । তখন নাদিয়া বলে ঠিক আছে আমাদের প্রেমের সম্পর্ক তো অনেক গভীরে চলে গেছে আমাদের এখন দেখা করা দরকার । তখন নাদিয়া রুবেলকে বলে  ঠিক আছে তুমি আমাদের জেলা শহরে চলে আসো আমি জেলা শহরে গিয়ে তোমার সাথে দেখা করব । সেই কথা অনুযায়ী রুবেল নাদিয়াদের শহরে চলে আসে এবং নাদিয়ার সাথে সামনাসামনি দেখা করে এবং প্রেমের অধিকার দেখিয়ে নাদিয়াকে নিয়ে আবাসিক হোটেলে গিয়ে নাদিয়ার সাথে রুবেল পার্সোনাল সময় কাটায় এবং সব কিছু করে ফেলে ।



এভাবে আরো ২ মাস কেটে যায় নাদিয়া এবং রুবেলের প্রেম কাহিনী । রুম ডেট করার পর থেকে নাদিয়া এবং রুবেলের মাঝে সম্পর্ক আরও গভীর হয়ে গেছে ভালবাসাটাও আরো মজবুত হয়ে গেছে । এখন রুবেল মাঝে-মাঝেই নাদিয়াদের শহরে আসে এবং নাদিয়াকে নিয়ে আবাসিক হোটেলে গিয়ে সময় কাটায় । নাদিয়া যেহেতু কলেজে পড়ে কলেজে পড়ার কারণে তাকে শহরে যেতেই হয় যার কারণে এই বিষয়টা নাদিয়ার বাড়ির কেউ জানতে পারে না ।  সবাই জানে নাদিয়া কলেজে যাচ্ছে কিন্তু নাদিয়া কলেজে না গিয়ে রুবেলের সাথে আবাসিক হোটেলে গিয়ে প্রেম করে ।



এভাবে আরও ৬ মাস কেটে যায় তাদের প্রেমকাহিনী এর মধ্যে নাদিয়া বুঝতে পারে যে তার মিন্স হওয়া  বন্ধ হয়ে গেছে সম্ভবত সে প্রেগনেট হবে এরকম একটা ভাব তখন নাদিয়া রুবেলকে ডাকে ।রুবেল নাদিয়া ডাকবে চলে আসে এবং নাদিয়াকে নিয়ে ডাক্তারের কাছে যায় এবং চেকআপ করে । চেকআপ করার পর জানা যাই সত্যিই নাদিয়া প্রেগনেন্ট হয়ে গেছে ।এই  রিপোর্ট দেখে রুবেল নাদিয়া কে বলল দেখো আমার তো এখনো পড়াশোনা শেষ হয়নি আর তুমিও তো এইচএসসি পাশ করোনি আবার তুমি বাচ্চাটা নষ্ট করে ফেলো ।এসব জানাজানি হলে তোমারি বেশি ক্ষতি হবেনি । নাদিয়া রুবেলের কথা শুনে সরল বিশ্বাসে সেই বাচ্চাটা নষ্ট করে ফেলে এই বিষয়টি পরিবারের কেউই  জানতে পারে না ।বাচ্চা নষ্টের পরে আবার আগের মতই  মাঝে-মাঝেই রুবেল নাদিয়াদের শহরে আসত এবং নাদিয়াকে আবাসিক হোটেলে যে সময় কাটাতো ।



নাদিয়া এবং রুবেলের সম্পর্ক এখন প্রায় দেড় বছরের মতো হয়ে গেছে । এই বিষয়টা এখনো নাদিয়ার পরিবার কেউ জানে না । কিন্তু একদিন হঠাৎ আবাসিক হোটেলে যাওয়ার সময় নাদিয়ার মামাতো ভাই সেলিম নাদিয়াকে দেখে ফেলে রুবেলের সাথে । নাদিয়ার মামাতো ভাই নাদিয়ার বাড়িতে এসে তার বাবা-মাকে বলে দেয় বিষয়টা । তখন নাদিয়া বাড়িতে এলে বাবা মা নাদিয়ার কাছে জানতে চাই যে ঘটনাটি  কতটুকু সত্য । নাদিয়া জানে রুবেল তাকে বিয়ে করবে তাই নাদিয়া সাহসের সাথেই তখন তার বাবা-মার কাছে বিষয়টি স্বীকার করে যে সেই রুবেল নামে একটা ছেলেকে ভালোবাসে সে ঢাকায় পড়াশোনা করে মুন্সিগঞ্জ বাড়ী । এবং রুবেল নাকি অনেক ভালোবাসে এবং  রুবেল নাদিয়াকে বিয়ে করবে এই বিষয়টা তার বাবা মাকে বলে । তখন তাদের বাবা-মা বলে ঠিক আছে তুমি এমন একটা কাণ্ড ঘটিয়ে ফেলেছে যা হোক  তুমি তাহলে রুবেল কে আমার সাথে কথা বলতে বল আমি বিষয়টা দেখি যাচাই করে ,আমার জামাই হওয়ার যোগ্য কিনা ।




তখন নাদিয়া তো মহা খুশি ,নাদিয়া বুঝতে পারল যে বাবা হয়তো এই সম্পর্ক মেনে নেবে তখন নাদিয়া খুশি হয়ে বিষয়টা রুবেলকে জানালো কিন্তু এই খবর শোনার পর রুবেল খুশি হলো না । রুবেল এর  মন খারাপ কারণ নাদিয়া রুবেল কে বলেছে যে তুমি আমাদের শহরে এসে আমাদের বাড়িতে আসো আমার বাবা-মায়ের সাথে দেখা করো তারা  তোমার সাথে দেখা করতে চাইছে এবং তোমার সাথে আমাকে বিয়ে দেবে । এই ঘটনার পর থেকে রুবেল আর নাদিয়া কে কল করে না আবার নাদিয়া যখন রুবেলকে কল করে তখন রুবেল কল রিসিভ করে না কথা বলেনা |



এভাবে ৫দিন হয়ে গেল রুবেলের সাথে আর নাদিয়ার কোনভাবেই কথা হচ্ছে না নাদিয়া বারবার কল দিলে রুবেল মোবাইল বন্ধ করে রেখে দিচ্ছে । ৬ দিন পর রুবেল নিজেই নাদিয়া কে কল করল রুবেলের কল পেয়ে নাদিয়া তো মহা খুশি কলটা রিসিভ করল ,তারপর রুবেল বলল যে দেখ নাদিয়া তোমার সাথে আমার আর সম্পর্ক রাখা সম্ভব না তুমি আমাকে ভুলে যাও আমি তোমাকে কখনো বিয়ে করতে পারব না এরপর থেকে আমার সাথে আর কখনো তুমি যোগাযোগ করবে না বলে রুবেল কলটা কেটে দিলো এবং মোবাইলটি বন্ধ করে ফেলল । নাদিয়া পড়ে বারবার কল দেওয়ার চেষ্টা করলে মোবাইল বন্ধ থাকার কারণে আপনাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারে না ।



এভাবে আরো তিন চার দিন কেটে গেল রুবেলের মোবাইল ফোন বন্ধ রুবেলের সাথে নাদিয়ার কোনভাবে আর যোগাযোগ হচ্ছে না । এদিকে নাদিয়া আবার বুঝতে পারে সে আগের বারের মত প্রেগন্যান্ট হয়ে গেছে এই বিষয়টা নিয়ে নাদিয়া পড়ে গেল মহা টেনশনে । এর আগে যখন নাদিয়া পেমেন্ট হয়েছিল তখন রুবেল এসেই  এই সমস্যাটার সমাধান করে ফেলেছিল কিন্তু এখন নাদিয়া পেগনেট এখন রুবেল আর যোগাযোগ রাখে না এ ধরনের কথা বলছে । এখন নাদিয়া কি হবে এখন কি করবে ভেবে পাচ্ছে না।



 নাদিয়া কোন উপায় না পেয়ে তার মায়ের সাথে পেগনেট হওয়ার বিষয়টা শেয়ার করে , তার মা আবার বাবার সাথে শেয়ার করে । তখন নাদিয়ার বাবা-মা জানতে চায় রুবেলের বিষয়ে তার বাসা কোথায় কি করে তখন নাদিয়া রুবেল সম্পকে যে বিষয়টা জানে সে বিষয়টা তাদের সাথে শেয়ার করে । তারপর নাদিয়ার বাবা - মা নাদিয়াকে নিয়ে  ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দেয় এবং সেখানে গিয়ে রুবেল যে কলেজে পড়াশোনা করত সেখানে খবর নাই কিন্তু ঐ নামে ঐ ছবির কেউ রুবেলকে  চিনতে পারলো না । তারা হতাশ হয়ে  তারপর তারা রুবেল যেখানে বাসা ভাড়া করে থাকত যে নাম নাদিয়াকে  বলেছিল  কিন্তু ওখানে গিয়ে রুবেলের বিষয়ে বিস্তারিত বললে রুবেলের ছবি দেখালে সেখানকার স্থানীয় মানুষেরা বলে না এই নামেই ছেলে তাদের মহলায় থাকেনা হয়তো আপনাদের কে মিথ্যা কথা বলা হয়েছে ।



এরপর তারা আরো হতাশ হয়ে যায় যে কি হচ্ছে তাদের সাথে তারপর সর্বশেষ ঠিকানা হচ্ছে রুবেল যেখানে তাদের গ্রামের বাড়ি বলেছিল মুন্সিগঞ্জ জেলায় । নাদিয়ারা সেখানে রওনা হল রুবেলের বলা ঠিকানা মত যে সেখানে দেখা গেল ওই নামে সেখানে যে ছেলেটি আছে আসলে সেই ছেলেটি রুবেল না এটা অন্য কেউ আশেপাশের এলাকা খুজেও  সেই সঠিক সন্ধান করতে পারল না। কারণ ওই নামে ওই ছবির  রুবেল ওই এলাকা সহ আরো ৪-৫ এলাকাতেও নেই ।



এখন কি করবে নাদিয়া কি করবেন তাদের বাবা মা বাবা তারা খুঁজে পাচ্ছিল না রুবেলকে । নাদিয়ার বাবা  ভাবছে যে আমার মেয়ের সাথে কি এমন একটা ঘটনা ঘটে গেল আমরা কিছু জানতে পারলাম না আমরা কিছু বুঝতে পারলাম না আর যখন জানতে পারলাম তখন বিষয়টা অনেক দেরি হয়ে গেছে আমার সুন্দরী মেয়েটা একটা প্রতারকের খপ্পরে পড়ে তার জীবনটাই শেষ করে ফেলেছে এখন আমার মেয়ে পেগনেট আমার সমাজের মানুষ আমাকে নিয়ে কিভাববে ।



এভাবে তারা ঢাকা থেকে বাড়িতে  চলে আসে এবং কি করবো কোনো উপায় নেই কারণ রুবেল নাদিয়াকে যে পরিচয়টা বহন করেছিল সেটা পুরোটাই ফেক তাই তারা রুবেল কে  কোনভাবেই খুঁজে পেল না । নাদিয়া যেহতো প্রেগন্যান্ট এই বিষয়টা জানাজানি হলে তাদের মান-সম্মান চলে যাবে তাই এই বিষয়টা তারা নিজেদের মধ্যেই গোপন করে ফেলল । নাদিয়ার বাবা-মা আধুনিক ছিল তাই নাদিয়ার বিষয়টাকে তারা কষ্ট হলেও মেনে নিল তারা নাদিয়াকে হাসপাতালে নিয়ে গিয়ে এবংএবসুন  করিয়ে নিল এবং নাদিয়া কে বোঝানোর চেষ্টা করলো যে ধরনের ভুল ঘটনা হয়ে থাকে তুমি বিষয়গুলোকে ভুলে যাও আবারও নতুন করে জীবন শুরু করো । এটা মনে করো তোমার জীবনের একটা দুর্ঘটনা । দুর্ঘটনা ভেবে এ ঘটনাকে তুমি তোমার মন থেকে ঝেড়ে ফেলে দাও আমার ছয় মাসে এক বছর পর তোমার আমার বিয়ে দিবো সবকিছু ঠিক হয়ে যাবে । 




এ ঘটনায় নাদিয়ার বাবা-মা আধুনিক হওয়ার কারণে নাদিয়ার ঘটনাটিকে সাধারণভাবে তারা মেনে নিয়েছে এবং তারা নাদিয়াকে উৎসাহ যুগিয়েছে আবারও নতুন করে স্বপ্ন দেখার জন্য নতুন করে বেঁচে থাকার জন্য । কিন্তু আমাদের সমাজে অনেক পরিবার আছে এই ধরনের ঘটনা ঘটলে তারা সে মেয়েটিকে মেনে নিতে পারে না মেয়েটিকে দোষারোপ করে যার কারণে মেয়েটি এই  কষ্ট সহ্য করতে পারে  না একটা সময় মেয়েটি আত্মহত্যা করে নিজের জীবন বিসর্জন দিয়ে এই সমস্যাটির সমাধান করে ফেলে ।


এখানে সব ধরনের ঘটনা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য যে কাজটি সবার করতে হবে :-

step 1 :- ধরেন আপনি একটা সুন্দরী মেয়ে আপনি ফেসবুক ব্যবহার করেন বা অন্য কোনো সোশ্যাল সাইট ব্যবহার করছেন তো দেখলেন একটা ছেলে আপনাকে ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠালো । তার পরে আপনার সাথে কথা বলার চেষ্টা করছে আপনার সাথে বন্ধুত্ব করার চেষ্টা করছে বা আপনাকে  প্রেমের অফার দিচ্ছে । তখন আপনার সর্বপ্রথম যে কাজটা হবে সেটা হলো আপনি সেই ছেলেটা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেবেন তারপর সেই ছেলেটির ভোটার আইডি কার্ড বা পড়াশোনা করে যে বিষয়ে তার অরিজিনাল সার্টিফিকেট এগুলো আপনি আগে দেখবেন এবং সেই বিষয়ের সত্যতা আগেই জেনে নিবেন যে সে ছেলেটি টি বিষয়গুলোতে সাবমিট করেছে আপনাকে পাঠিয়েছে এই বিষয়গুলো সঠিক না ভুল ।



তো আপনি যদি তথ্যগুলো সঠিক পান  তারপর আপনি সেই ছেলেটির সাথে প্রেমের সম্পর্কে করেন । এর পরে  যদি একটা সময় আপনার সাথে প্রতারণা করে আপনাকে বিয়ে করতে না চায় সেক্ষেত্রে কিন্তু আপনি কাগজ পত্রের মাধ্যমে তার বাড়িতে হাজির হতে পারবেন এবং সেই এলাকার মানুষ জনের সাথে বিষয়গুলো শেয়ার করে কিন্তু আপনি একটা সঠিক বিচার পাবেন আপনি প্রতারণার হাত থেকে রক্ষা পাবেন ।  কিন্তু যদি ভুল করেন এই বিষয়গুলো না জানেন সঠিক তথ্য না জেনেই প্রেম করেন এবং সবকিছু উজাড় করে দিয়ে দেন পরবর্তীতে কিন্তু তাকে হারিয়ে হারিকেন দিয়ে খুঁজে পাবেন না তার অস্তিত্ব ।



step 2 :- আবার আপনি যদি একজন ছেলে হয়ে থাকেন আপনার সাথে কোন মেয়ে এই ধরনের প্রেমের সম্পর্ক তৈরি করার চেষ্টা করছে তাহলে অবশ্যই আপনি সেই মেয়েটি সম্পর্কে সকল তথ্য জেনে নেবেন সকল ইনফরমেশন জেনে নিবেন ।  যেন প্রেম পরবর্তী আপনার সাথে কোনো ধরনের প্রতারণা হলে আপনি মেয়েটিকে খুঁজে পান এবং আপনি সঠিক বিচার পান ।




এই ঘটনাটি আপনাদের সাথে শেয়ার করার একটাই উদ্দেশ্য হলো  অবশ্যই ফেসবুকে প্রেম হোক বা অনলাইনে প্রেম হোক প্রেম যেখানে ঘটুক না কেন আপনি তার সাথে প্রেম করছেন সেটা ছেলে হোক বা মেয়ে হোক আপনি সঠিক তথ্য জানার চেষ্টা করবেন সঠিক তথ্য জানার পরে যদি মনে হয় ভাল তখন তার সাথে প্রেমের সম্পর্ক করবেন । কিন্তু যদি নাদিয়ার  মত ভুল করে ফেলেন মুখের কথাই বিশ্বাস করে আপনার সবকিছু তাকে দিয়ে দিলেন কিন্তু পরে যখন বিয়ে করার সময় আসবে তখন কিন্তু ঐ লোকটাকে আর কিন্তু খুঁজে পাবেন না । তাই আগেই সাবধান হোন ঘটনাটি উপকৃত হলে অবশ্যই ঘটনাটি সবার সাথে শেয়ার করে ফেলুন ।

Post a Comment

0 Comments