অনেকেই জানতে চান যে রাজশাহী শহরের আবাসিক হোটেলে প্রেমিকা নিয়ে থাকা যায় কিনা এবং কোন হোটেলগুলোতে প্রেমিকা নিয়ে থাকা যায় । এই ধরনের প্রশ্ন ফেসবুকের বিভিন্ন ধরনের গ্রুপ দেখা যায় এবং আবাসিক হোটেলে রিলেটেড ভিডিও তে কমেন্ট এ দেখা যায় । আমাদের অনেক ভাইয়েরা এই ধরনের প্রশ্ন করে থাকেন কারণ সে ভাইয়েরা প্রেম করে কিন্তু প্রেমিকার সাথে রুম ডেট করার জন্য জায়গা পাইনা । তখন তারা বিভিন্ন উপায় খুঁজতে থাকে যে কিভাবে প্রেমিকাকে নিয়ে একটু নিরালায় সময় কাটানো যায় প্রেমিকার সাথে একটু ভালো সময় কাটানো যায় ।
তো যাদের এই ধরনের বিষয় জানার আগ্রহ আছে আজকের এই পোস্টটি শুধুমাত্র তাদের জন্য । আজকের পোস্টে আলোচনা করব যে রাজশাহী শহরে কোথায় প্রেমিকা নিয়ে থাকা যায় । তাহলে চলুন শুরু করে দেয় এবং সবার কাছে অনুরোধ থাকবে এই পোস্টটি যেন শেষ পর্যন্ত পড়েন কারণ এখানে অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা হবে যা আপনার ভবিষ্যৎ জীবনের জন্য ভালো হবে কিন্তু আপনি যদি অল্প একটু পরে চলে যায় তাহলে কিন্তু আপনি অনেক কিছু মিস করবেন যার কারণে আপনাকে ভবিষ্যৎ জীবনে আফসোস করতে হতে পারে ।
রাজশাহীতে যেসব আবাসিক হোটেলে প্রেমিকা নিয়ে রাত্রি যাপন করা যায় :-
আমাদের রাজশাহী একটি বিভাগীয় শহর এবং রাজশাহী একটি জেলা শহর যার কারণে এখানে প্রতিদিন লাখ লাখ মানুষের সমাগম ঘটে । মানুষ বিভিন্ন জেলা থেকে চিকিৎসার জন্য, ব্যবসার জন্য ,চাকরির জন্য ,পড়াশোনার জন্য সহ বিভিন্ন ধরনের বিষয়ে রাজশাহী শহরে এসে থাকে । আমাদের রাজশাহী শহর শিক্ষা নগরী হিসাবে পরিচিত এবং আমাদের রাজশাহী শহর টা পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন শহর । আমাদের রাজশাহী শহরে মানুষদের থাকার জন্য অনেকগুলো আবাসিক হোটেল রয়েছে । এই আবাসিক হোটেলগুলো বিভিন্ন কোয়ালিটির যেন সমাজের নিম্ন আয়ের মানুষ থেকে শুরু করে সমাজের উচ্চ স্তরের মানুষ থাকতে পারে । সে অনুসারে আবাসিক হোটেল রয়েছে । এই আবাসিক হোটেল গুলোর মধ্যে কিছু ভালো আবাসিক হোটেল রয়েছে আবার কিছু খারাপ আবাসিক হোটেল রয়েছে । এই খারাপ আবাসিক হোটেল গুলোতে সাধারণত দেহ ব্যবসা করা হয় পতিতাবৃত্তি করা হয় আমরা এই বিষয়গুলোকে আমাদের দেশের বিভিন্ন নিউজ পেপার এর মাধ্যমে জানতে পেরেছি । সেই নিউজপেপার গুলোতে এই ধরনের আবাসিক হোটেলের নিয়ে আলোচনা করা আছে ।
আরো দেখুনঃ যে ৩ ধরনের মেয়ের সাথে প্রেম করা উচিত নয় । যাদের সাথে প্রেম করলে শুধু দুঃখ পেতে হয়
এই ধরনের আবাসিক হোটেলে দেহ ব্যবসা করা হয় এবং পতিতাবৃত্তি করা হয় রাজশাহী শহরের এমন আবাসিক হোটেল অনেকগুলোর রয়েছে । আমি বিভিন্ন ধরনের পেপার-পত্রিকা থেকে কয়েকটি আবাসিক হোটেলের নাম সংগ্রহ করেছি সেগুলো আপনাদের সাথে আলোচনা করছি ।
আবাসিক হোটেল সোনালী
আবাসিক হোটেল আশ্রয়
আবাসিক হোটেল সুরমা
আবাসিক হোটেল ওয়েলকাম
আবাসিক হোটেল পদ্মা
আবাসিক হোটেল বনলতা
আবাসিক হোটেল সূর্যমুখী
আবাসিক হোটেল ভাই ভাই
আবাসিক হোটেল প্রীতম
আবাসিক হোটেল সৈকত
আবাসিক হোটেল যমুনা
আবাসিক হোটেল সবুজ বাংলা
আরো দেখুনঃ যে ৫ টি কাজ করলে প্রেমিকা খুশি হয় ভালোবাসার মানুষ খুশী হয়
যাইহোক এই কয়েকটি হোটেলের নাম আমি দেখলাম যে এই ধরনের হোটেলগুলোতে নাকি দেহ ব্যবসা হয় এবং পুলিশের অভিযান করে পতিতা ও কাস্টমার এবং স্কুল-কলেজের প্রেমিক প্রেমিকা দেরকে আটক করেছিল ।এই ধরনের হোটেলগুলোতে সাধারণত পতিতা তারা তো টাকার বিনিময়ে দেহ ভাড়া দেয় এবং যারা স্কুল কলেজে পড়ে যারা প্রেম ভালোবাসা করে তারা এখানে গিয়ে ছিল রুম ডেট করার জন্য কিন্তু পুলিশ সেই রাতে পুলিশ অভিযানে তারা সেখানে গ্রেপ্তার হয় পুলিশের হাতে ।
এখন যেহেতু এ ধরনের হোটেলে দেহ ব্যবসা হয় অর্থাৎ এই হোটেলগুলোর কাজই এই ধরনের ব্যবসা করা এই ধরনের হোটেলগুলোতে এমনিতেই এই কাজ করার জন্য মেয়েরা থাকে । আপনি যদি একজন সিঙ্গেল মানুষ হন আর আপনার মনে যদি ইচ্ছা জাগে একটা সুন্দরী মেয়ের সাথে রাত কাটানোর জন্য । তাহলে আপনি এ ধরনের হোটেলে গেলে কিছু টাকার বিনিময়ে আপনি একটা সুন্দরী মেয়ের সাথে রাত কাটাতে পারবেন । আবার আপনার যদি প্রেমিকা থাকে কিন্তু আপনারা জায়গার অভাবে রাত কাটাতে পারছেন না বা একান্ত মুহূর্ত কাটাতে পারছেন না সে ক্ষেত্রে আপনারা যদি প্রেমিক-প্রেমিকা জুটি এই ধরনের আবাসিক হোটেলে রুম ভাড়া করেন তাহলে আপনার এখানে রাত কাটাতে পারবে কারণ এই হোটেলগুলো এই কাজের জন্য ব্যবহার হয় ।
টাকা হলেই আপনাদের তারা রুম ভাড়া দেবে কোন সমস্যা হবে না এই ধরনের আবাসিক হোটেলের রুম ভাড়া করতে কোন ধরনের কাগজপত্র দরকার হয় না । |কারণ এই ধরনের আবাসিক হোটেলগুলোতে সাধারণত ভালো মানুষেরা থাকার জন্য আসে না ।এই হোটেলগুলোতে যারা আসে তারা এই খারাপ উদ্দেশ্য নিয়েই এ ধরনের হোটেলে রুম ভাড়া করে কেউ হয়তো পতিতার তার সাথে সময় কাটায় আবার কেউ হয়তো প্রেমিকার সাথে সময় কাটানোর জন্য এখানে আসে ।
আরো পড়ুন :- শায়লা শারমিন পলি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য | রাজশাহীর সুন্দরী মেয়ে |
***কিন্তু এখানে একটা বিষয় রয়েছে যা খুবই গুরুত্বপূর্ণ কারণ এ ধরনের হোটেলগুলোতে যেহেতু দেহ ব্যবসা হয় অসামাজিক কার্যক্রম হয় যার কারণে হোটেলগুলো কিন্তু পুলিশের নজরে থাকে । পুলিশ কিন্তু মাঝেমধ্যে গিয়ে খোঁজ খবর নেই সেক্ষেত্রে কিন্তু অনেক সময় অনেকে পুলিশের হাতে গ্রেফতার হয় । দেখা গেলো আপনি আপনার প্রেমিকাকে নিয়ে গেলেন সময় কাটানোর জন্য আবাসিক হোটেলে কিন্তু সেই দিনই পুলিশ গেল আবাসিক হোটেলে রেড করার জন্য এবার আপনি ও আপনার প্রেমিকা পুলিশের হাতে ধরা পড়ে গেলেন । পতিতাদের সাথে আপনাদের কেউ ধরে থানায় নিয়ে যাওয়া হবে এবং এরপর আপনাদের নাম সহ পেপার পত্রিকায় লেখালেখি হবে। তাহলে বিষয়টা কতটা ভয়ঙ্কর হবে একবার ভেবে দেখেছেন । এমন ধরণের ঘটনার মধ্যে যদি আপনারা পরে যান তাহলে আপনি আপনার পরিবার আপনার প্রেমিকা আপনার প্রেমিকার পরিবার সামাজিক ভাবে হেয় প্রতিপন্ন হবে । যে তাদের ছেলেমেয়েরা আবাসিক হোটেলে খারাপ কাজ করতে গিয়ে পুলিশের হাতে ধরা পড়েছে । ***
আমি আপনাদেরকে সতর্ক করে দিলাম আমি বলবো আসলে এ ধরনের কাজ করা উচিত নয় ।কারণ আমাদের ইসলাম ধর্মে আমাদের দেশের আইনে এ কাজগুলো কে সাপোর্ট করে না । তাই সবার উচিত যদি করতে ইচ্ছা হয় তাহলে বৈধভাবে বিয়ে করে কাজগুলো করুন । কিন্তু এভাবে অবৈধভাবে প্রেমিক-প্রেমিকা জুটি আবাসিক হোটেলে গিয়ে রাত্রি যাপন করতে গিয়ে পুলিশের হাতে ধরা পড়ে যায় তাহলে ।
এরপর বিষয়টা আপনার হাতে আপনি কি করবেন সেটা আপনি ভালো জানেন আপনার কাছে যদি ভালো মনে হয় তাহলে আপনার প্রেমিকাকে নিয়ে আবাসিক হোটেলে যাবেন সময় কাটাতে । আর যদি মনে করেন না আমি যাব না এধরনের আমি ঝামেলা পড়তে চাই না তাহলে আশা করি অবশ্যই আপনি যাবেন না ।
0 Comments