Header Ads Widget

অপরিচিত সুন্দরী মেয়ের মন জয় করার সহজ উপায় | যে কাজগুলো করলে সুন্দরী মেয়েরা প্রেমে পাগল হয়

 

অপরিচিত সুন্দরী মেয়ের মন জয় করার সহজ উপায় | যে কাজগুলো করলে সুন্দরী মেয়েরা প্রেমে পাগল হয়



প্রতিটা ছেলের মনেই একটা স্বপ্ন থাকে যে  একটা সুন্দরী মেয়ের সাথে প্রেম করা একটা সুন্দরী মেয়েকে প্রেমিকা হিসেবে কাছে পাওয়া ।একটা সুন্দরী মেয়েকে বউ হিসেবে পাশে পাওয়া একটা সুন্দরী মেয়ের সঙ্গ পাওয়া সারা জীবন ধরে ।কিন্তু সবার কপালে তো আর মন সুন্দরী প্রেমিকা সুন্দরী বউ মেলে না ।



কারণ আমাদের দেশে সুন্দরী মেয়ের সংখ্যা অনেক কম ।একটা গ্রামে একটা এলাকায় দেখা যায় ১৫-২০ যুবতী মেয়ে থাকলে তার মধ্যে হয়ত ১টা থেকে ২ টা মেয়ে সুন্দরী থাকে । আবার একটা  স্কুল বা একটা কলেজে যদি ১০০ জন মেয়ে থাকে তাহলে দেখা যায় সেখানে হয়তো ৫-৬ তা  মেয়ে সুন্দরী থাকে । এখন ওই গ্রামের  ছেলেদের বা আশেপাশের গ্রামের ছেলেদের মনের ইচ্ছা জাগে যে ওই গ্রামের ওই সুন্দরী মেয়ের সাথে প্রেম করা ।আবার যে কলেজের সুন্দরী মেয়ে আছে ওই কলেজের সব ছেলেরা এবং সেই এলাকার অন্য কলেজের ছেলেরাও স্বপ্ন দেখে যে ওই কলেজের ওই সুন্দরী মেয়ের সাথে যদি প্রেম করতে পারতাম । এখন একটা সুন্দরী মেয়ের পিছনে প্রেম করার জন্য লাইন দিয়ে থাকে ৩০-৪০ ছেলে । ৩০-৪০ ছেলেরা সেই সুন্দরী মেয়েকে প্রেমের প্রস্তাব দেয় কিন্তু সেই সুন্দরী মেয়েটা পক্ষে তো আর ৩০-৪০ জন ছেলের সাথে প্রেম করা সম্ভব না সে মেয়েটি হয়তো তাদের মধ্যে একজনের সাথে প্রেম করবে যাকে মেয়েটির যোগ্য বলে মনে হবে বিশ্বাসী বলে মনে হবে ।



এখন একটা সুন্দরী মেয়েকে  প্রেমের প্রস্তাব দিলাম কিন্তু  মেয়েটি এখন আমাকে যাচাই-বাছাই করে দেখবে যে আসলেই আমি তাকে ভালোবাসি কিনা । আমি তার প্রতি কতটা খেয়াল রাখি তাকে কতটা সাহায্য করি তাকে তাকে  কতটা সাপোর্ট করি । এসব  দেখেই কিন্তু সেই সুন্দরী মেয়েটা একটা ছেলেকে ভালোবাসি বলবে  তাকে প্রেমিক বানাবে ।এখন এই ৩০-৪০ছেলের মধ্যে থেকে আপনাকে এক নাম্বার হতে হবে ।তাহলেই কেবল আপনি সুন্দরী মেয়ের মন জয় করতে পারবেন । কিন্তু এই কাজটা এত সহজ না খুবই অসম্ভব । এই অসম্ভব  কাজ টা কে সহজ করতে আপনাকে কিছু পদ্ধতি অবলম্বন করে কাজ করে যেতে  হবে । তাহলেই কেবল আপনি একটা অচেনা অপরিচিত  সুন্দরী বা চেনে সুন্দরী মেয়ের মন জয় করতে পারবেন প্রেমিকা হিসেবে কাছে পেতে পারবেন । 



আপনি যদি একজন  অচেনা সুন্দরী বা চেনা সুন্দরী মেয়ের মন জয় করতে চান প্রেমিকা হিসেবে সুন্দরী মেয়েদের কাছে পেতে চান বা বৌ হিসাবে কাছে পেতে চান তাহলে অবশ্যই আমাদের এই পোস্টটি শেষ পযন্ত  পড়ুন । আমরা আপনাদের সাথে একটি বাস্তব অচেনা সুন্দরী মেয়ের মন জয় করার ঘটনা শেয়ার করব ।



আমার নাম সাকিবুল ইসলাম শরীফ আমার বয়স ২৫ বছর ।আমি অনার্স পাশ করে মাস্টার্সে পড়াশোনা করছি ।কলেজে পড়ার সময় আমার মনে অনেক স্বপ্ন ছিল যে আমার সুন্দরী একটা মেয়ের সাথে সম্পর্ক হবে তার সাথে আমার প্রেম হবে একটি সুন্দরী মেয়ে আমার প্রেমিকা হিসেবে থাকবে ।কিন্তু কলেজে পড়া অবস্থায় সুন্দরী মেয়ে দেখেছি কিন্তু অনেক প্রতিযোগিতার দৌড়ে এসে হেরে গেছি ।আমি প্রেম করতে পারেনি কারণ ও একটাই একটা সুন্দরী মেয়ের পেছনে অনেক ছেলের লাইন দিয়ে থাকে যার কারণে আমি সেই মেয়েটির কাছে যোগ্য হতে পারিনি ।আমি সেই মেয়েটার নজরে আস্তে পারি নি ।



আমার প্রেম করার অনেক ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও আমি একটা সুন্দরী মেয়ের সাথে প্রেম করতে পারিনি ।তবে মিথ্যা বলব না কলেজে পড়া অবস্থায় আমার একটা মেয়ের সাথে প্রেম হয় কিন্তু সেই মেয়েটি সুন্দরী ছিল না যার কারণে তার সাথে আমার তিন মাস প্রেমের সম্পর্ক পড়ে নষ্ট হয়ে যায় ।কারণ আমি মন থেকে তার সাথে হ্যাপি ছিলাম না আমার মনে থাকত একটা সুন্দর মেয়ের সাথে প্রেম করার চিন্তাভাবনা ।


আরো দেখুন :   পাখি ইসলাম রুনা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য | নওগাঁর সুন্দরী মেয়ে 


এইভাবে প্রেম করার চিন্তা করতে করতে অনার্স পাশ হয়ে গেল আমি এখন মাস্টার্সে পড়াশোনা করছি । এভাবেই একদিন রাজশাহি শহরে একটা সুন্দরী মেয়ে আমার চোখে পড়ে গেলো মেয়েটিকে প্রথম দেখাতেই আমার ভালো লাগলো ।এক কথায় আমি প্রেমে পড়ে গেলাম আমি যেমনটা চাচ্ছিলাম মনে মনে ঠিক মেয়েটির তেমন আমার কাছে ।যার কারণে মেয়েটির প্রতি আমি ফিদা হয়ে গেলাম ।আমার মনে  প্রেম জাগলো আমার ইচ্ছে হলো সে মেয়েটির সাথে প্রেম করার । আমি চিন্তা করলাম যে আমি যদি এ মেয়েটিকে সরাসরি আমার প্রেমের কথা বলি তাহলে হয়তো আমি রিজেক্ট হয়ে যাব ।কারণ এর আগেও আমি অনেকবারই এমন রিজেক্ট হয়েছি ।তাই আমি এবার ভিন্ন ভাবে একটু চেষ্টা করতে চাইলাম যার কারণে আমি অনেক কষ্টে সে মেয়েটির শুধুমাত্র নামটা জেনে নিলাম একজন স্থানীয় দোকানদারের কাছ থেকে ।


অপরিচিত সুন্দরী মেয়ের মন জয় করার সহজ উপায় 

বর্তমান সময়ে মানুষ বাস্তব জীবনের থেকে দুনিয়ার জীবন থেকে অনলাইন দুনিয়াতে বেশি সময় দেয় মানুষ ফেসবুক নিয়ে এখন সবাই ব্যস্ত থাকে । যার কারণে আমি চিন্তা করলাম । যে মেয়েটির  নজরে আসার জন্য আমাকে ফেসবুকে কিছু করতে হবে । তাই বাসায় এসেই  ফেসবুকে ঢুকে  সেই মেয়েটির নাম দিয়ে সার্চ করা শুরু করলাম ৫-৭  মিনিট চেষ্টার পরে সেই কাঙ্খিত সুন্দরী মেয়েটার  ফেসবুক আইডি আমি পেয়ে গেলাম ।



আমি তখন চিন্তা করলাম যে আইডি যখন পেয়েছি এবার কিছু একটা করা লাগবে  কিন্তু সরাসরি মেয়ে তাকে কিছু বলা যাবে না তাহলে হয়ত মেয়েটা রাগ করে আমাকে ব্লক করে দিতে পারেন ।

তাই আমি এখন বিশেষ কয়েকটি পদ্ধতি অবলম্বন করে মেয়েটির নজরে পড়ার   চেষ্টা শুরু করি  ।



আমি মেয়েটিকে ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠালাম না আমি যে কাজটা করলাম আমি তার পোফাইলে গিয়ে আপলোড করার ছবি তৈরি সুন্দর করে একটা কমেন্ট করলাম আমার কমেন্টটা এমন ছিল:-


***এতদিন আমি ফেসবুক চালাতাম আমার বন্ধু বান্ধবেরা আমার পরিচিত জনেরা বলতো কিরে এসব ফেসবুক চালিয়ে কি হবে অযথা সময় নষ্ট হবে । ফেসবুক চালিয়ে চালিয়ে  তোর জীবনটা নষ্ট হয়ে গেল ।আমিও  এতদিন তাই ভাবতাম যে আমি মনে হয় ফেসবুক চালিয়ে আমার ভবিষৎ  সবকিছু নষ্ট করে ফেলতেছি । কিন্তু বিশ্বাস করেন  আজকে আপনাকে দেখে আমার সেই আফসোস শেষ হয়ে গেল ।কারণ আমি যদি ফেসবুক না চালাতাম তাহলে আপনার মত একটা সুন্দরী মেয়েকে দেখা থেকে আমি বঞ্চিত  হতাম । আজ আপনাকে দেখে  আমার ফেসবুকে আসা ফেসবুকে সময় দেওয়া সার্থক হয়েছে । আমি আপনার মত একটা অপরূপ সুন্দরী মেয়েকে দেখতে পেলম । আমার  বলা কথা যদি ভুল হয়ে থাকে তাহলে আপনি আমাকে নিজমনে  ক্ষমা করে দিবেন । আর যদি কোনো শাস্তি দিতে চান তাহলে সেটাও দিতে পারেন আমি যেকোনো ধরনের শাস্তি মাথা পেতে নেব কারণ আমি একজন অপরাধী ***



আমি এই কথাগুলো কমেন্টে লিখে পোস্ট করে দিলাম । ঠিক ১০ মিনিট পরেই দেখলাম আমার কমেন্টে লাভ রিয়াক্ট দিয়েছে মেয়েটা । বিষয়টা দেখে আমার ভালো লাগলো আমি আর কিছু লিখলাম না  ।


পরে একদিন আবারও মেয়েটা তার ফেইসবুক এ একটি সুন্দর ছবি আপলোড করল আমি ও যথানিয়মে তার ছবিতে লাইক করলাম এবং আজকে আমি আবারো একটি সুন্দর করে গুছিয়ে একটা কমেন্ট করলাম ।আমার কমেন্টটা এমন ছিল:- 


***ফেসবুক  এর মালিক কে অনেক অনেক ধন্যবাদ কারন তিনি যদি এ ফেসবুকটা তৈরি না করতো তাহলে আমি কখনো এমন সুন্দরী মেয়ে কে দেখতে পেতাম না আমার ফেসবুকে সময় নষ্ট করা গুলো আজকে সার্থক হলো আপনাকে দেখে ।কারণ সামনাসামনি আমিতো আপনাকে এভাবে কখনো  দেখতে পারতাম না আপনি কোথায় আর আমি কত দূরে । আপনার সামনে গিয়ে  আমি  কখনো দাঁড়ানোর সাহস পেতাম  না কিন্তু আমি দেখুন ফেসবুকের মাধ্যমে আপনাকে কত কাছ  থেকে দেখতে পাচ্ছি । আজ আমার কোন ভয় লাগছে না । আমার কথায় ভুল হয়ে থাকলে আমাকে ক্ষমা করে দিবেন আর যদি কথাই ভুল  হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই শাস্তি দিবে আমি মাথা পেতে নিব ***



এবারও একই ঘটনা ঘটল আমার কমেন্টে লাভ রিয়েক্ট আমি বুঝতে পারলাম মেয়েটা মনে হয় আমার এমন কমেন্ট দেখে খুশি হয়েছো । 



এভাবেই আমি প্রত্যেকদিন সেই মেয়েটির পোস্টে সুন্দর সুন্দর করে কমেন্ট করে গেলাম এভাবে টানা দিন কমেন্ট করার পর আমি আমার ফলাফল পেয়ে গেলাম |আমি একটা বিষয় দেখে অবাক হয়ে গেলাম দেখলাম সেই মেয়েটি আমাকে ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠিয়েছে সেই মেয়েটি আমাকে মেসেজ পাঠিয়েছে । মেসেজে লিখে ছিল আপনি কি পাগল আমার পোস্টে এই ধরনের কমেন্ট করছেন আমার বান্ধবীরা তো বলছে যে ছেলেটা কে রে তোর  পোস্টে এত সুন্দর সুন্দর করে কমেন্ট করছে । আমি বললাম যে ছেলেটাকে আমি চিনি না  কিন্তু আমার ছবিতে কমেন্ট করছে তাই আমি আপনাকে মেসেজ করলাম যে আপনার কি উদ্দেশ্য।



আরো দেখুন : বিয়ের দাবিতে ঢাকার মেয়ে রাজশাহী এসে অনশন  করছে ছেলের বাড়িতে | ৪ বছরের প্রেম, 


তখন আমি  মেসেজের উত্তর দিলাম যে দেখুন আমি যেটা সত্য আমি কিন্তু সেটা সত্য বলেছি এবং এই কথাগুলো আমার মন থেকে বের হয়ে গেছে নিজের অজান্তেই । আমি একজন অপরাধী আপনি  চাইলে আমাকে শাস্তি দিতে পারেন এই অপরাধের জন্য । আমি যে কোন শাস্তি মাথা পেতে নিতে রাজি ।


মেয়েটা এবার বলল ঠিক আছে আপনি আপনার মনে যেটা এসেছে বলেছেন কিন্তু এভাবে কমেন্ট করলে মানুষ কি ভাববে  বাআমার যারা  পরিচিত মানুষের আছে তারা বিষয়টা নেগেটিভ নিতে পারে । তখন আমি বললাম ঠিক আছে আমি আর এভাবে কমেন্ট করবো না আমি চাইনা আপনার কোন ক্ষতি হোক ।আমি আপনার ভক্ত হয়ে গেছি । মেয়েটি বলল ঠিক আছে ধন্যবাদ পরে কথা হবে আমি এখন কলেজে যাব ।



 আমার উদ্দেশ্য ছিল মেয়েটির নজরে আসা  আমি কিন্তু সফল ভাবেই মেয়েটির নজরে চলে এসেছি কারণ মেয়েটি আমাকে ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠিয়েছি আবার মেয়েটা আমাকে মেসেজ পাঠিয়েছে ।


এবার আমাকে আরো বিশেষ নিয়মে কাজ করে যেতে হবে 

আমি মেয়েটির  সম্পর্কে আরো জানার জন্য তার ফেসবুক পোস্ট  সব চেক করে দেখলাম তো দেখে বুঝলাম যে মেয়েটি অনলাইনে পোশাক সেল করে  । কারণ মেয়েটির বাবার কাপড়ের দোকান রয়েছে ,মেয়েটিও পড়াশোনার পাশাপাশি অনলাইন পোশাক সেল করে ।


আমি এখন ভাবনা যে আমি  মেয়েটির নজরে আসতে পেরেছি এখন আমাকে মেয়েটির কাছে পৌঁছাতে হবে ।



মেয়েটি যখন তার পোশাক বিক্রি করার জন্য পোস্ট করতো আমি তখন সেই পোষ্টটি বিভিন্ন গ্রুপে শেয়ার করে দিতাম । আমার পরিচিতদের মেসেঞ্জারে পাঠিয়ে দিতাম এবং  ফেসবুক এর  বাইরে যেসব বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া রয়েছে সেখানে আমি শেয়ার করে দিতাম । এরমধ্যে  মেয়েটির সাথে আমার মেসেজে কথা হয় (হাই হেলো কেমন আসেন ,কি করছেন  এসব ) কিন্তু আমি মেয়েটিকে হেল্প করে যাচ্ছি নিজ থেকেই আমি তার প্রত্যেকটা ব্যাবসায়িক পোষ্ট করলে আমার যত টুকু সম্ভব আমি শেয়ার করে দিয়েছি মেয়েটির এ কাজগুলোকে আমি আমার নিজের কাজ মনে করে শেয়ার করছি । 


আমার উদ্দেশ্য যে আমি তার পোস্ট গুলো শেয়ার  করার মাধ্যমে তার কাজে যদি একটু হেল্প হয় তাহলে অবশ্যই সে আমাকে মনে করবে একটু হলেও আমার  কথা ভাববে  ।  আমি আমার পরিচিত অনেকেই তাঁর কাছ  থেকে পোশাক কেনার জন্য অনুরোধ করতাম আমার অনুরোধে অনেকেই তার কাছ থেকে পোশাক কেনা শুরু করে । 


যখন মেয়েটির বুঝতে পারল না যে আমি তার কাছে সাহায্য করতেছি । আমার কারণে তার কাজটা অনেক সহজ হয়ে যাচ্ছে । আমি তার পাশে আছি । তখন দেখতাম মেয়েটি আমাকে প্রতিদিন আগে মেসেজ করতো  আমার বিষয়ে জানতে চাইত । এভাবে মাঝে মাঝে আমাদের কথা হওয়া শুরু হলো আমরা নিয়মিত মেসেজে কথা বলা শুরু করলাম । 


আমি কিন্তু এখনো তাকে বলিনি যে আমি তোমাকে পছন্দ করি তোমাকে ভালোবাসি । কিন্তু আমি তাকে তার কাজে  আমার যতটুকু সাধ্য আছে আমি চেষ্টা করে যাচ্ছি তাকে পাশে থাকার তাকে সাহায্য করার ।


একদিন মেয়েটি আমাকে বলেই বসলো  আমি কিন্তু তোমাকে আমাকে হেল্প করার জন্য কখনো বলি নি কিন্তু তুমি নিজ থেকেই আমাকে এভাবে সাহায্য করে যাচ্ছ ।এটা কিন্তু আমার অনেক উপকার হচ্ছে আমার অনেক ভালো হচ্ছে তোমার মত একজনকে বন্দু হিসাবে পাশে পেয়ে আমি আসলে অনেক খুশি । 


মেয়েটির এমন কথা শুনে আমি বুঝতে পারলাম আমার উদ্দেশ্য সফল হয়েছে আমি এখন অনেকটা জায়গা পেয়ে গেছি তাই মনে । আমি বিভিন্ন বিষয়ে মেয়েটিকে সাহায্য করতাম তার কাজে  পাশে দাঁড়াতাম আমার সাধ্যমত আমি চেষ্টা করতাম । 




এভাবে প্রায় ছয় মাস কেটে গেল তার সাথে আমার এভাবেই একটা সুন্দর বন্ধুত্বের সম্পর্ক তৈরী হয়ে গেছে ।আমাদের মাঝে এখন অনেক কথাই হয় কিন্তু আমি এখনো তাকে আমার ভালোবাসার কথা বলিনি । আমার দিক থেকে আমি যথেষ্ট ভাবে  চেষ্টা করে যাচ্ছিলাম কিন্তু আমি কখনো মুখে  বলিনি যে আমি তোমাকে ভালোবাসি । এভাবে  আরো দুই মাস কেটে গেল তারপরে একদিন দেখি সেই মেয়েটি আমাকে ভালবাসার কথা বলছে । 



আমি তখন মেয়েটি কে বললাম যে আমি তোমাকে সেই প্রথম দিন থেকেই  ভালবাসি। তখনই আমি আমার তাকে প্রথম দেখা সেই ভালো লাগার কথা ভালবাসার কথা সবকিছু তাকে খুলে বললাম ।  মেয়েটি আমার কথা শুনে আরো আনন্দিত হলো আরো খুশি হলো এভাবে আমাদের মাঝে একটা গভীর  প্রেমের সৃষ্টি হয়ে গেল আমরা  এখন প্রেমিক প্রেমিকা । 



এখন যারা এভাবে আমার মতো একজন অপরিচিত সুন্দরী মেয়ের মন জয় করতে চান তাহলে আপনাকে যে কাজগুলো করতে হবে মন দিয়ে শুনুন :- 


প্রথমত : - 
আপনাকে সেই মেয়েটির নজরে আসতে হবে এমন কিছু কাজ করতে হবে যেন মেয়েটি আপনাকে মেসেজ করে । কিন্তু আপনি যদি সরাসরি মেয়েটিকে ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট পাঠিয়ে মেসেজ করেন তাহলে অনেক সময় কিন্তু আপনার মেসেজ সে মেয়েটি দেখতে পাবে না । কারণ একটা সুন্দরী মেয়ের ইনবক্সে অনেকেই মেসেজ করে । এত ম্যাসেজ তার পক্ষে দেখা সম্ভব হবে না । কিন্তু আপনি যদি তার নজরে আসেন মেয়েটি ই আপনাকে মেসেজ করবে বা আপনি তখন মেসেজ করলে সে মেয়েটির আগ্রহ নিয়ে আপনার মেসেজটি দেখবে এবং আপনার ম্যাসেজের উত্তর দেবে ।



দ্বিতীয়তঃ 
আপনাকে এমন কাজ করতে হবে অর্থাৎ মেয়েটি যে কাজ করে আপনাকে সেই কাজ নিজের মনে করে তাকে সাহায্য করতে হবে । তার পাশে দাঁড়াতে হবে মেয়েটি যেন বুঝতে পারে যে আপনি তার একজন সাহায্যকারী । আপনি যখন মেয়েটিকে   নিজ থেকেই  সাহায্য করতে চাচ্ছেন এবং  মেয়েটিকে নিয়মিত ভাবে সাহায্য করবেন তখন কিন্তু সেই মেয়েটি আপনাকে নিয়ে ভাববে এবং বলবে কি এই ছেলে  যে  আমাকে এভাবে সাহায্য করছে এমন ছেলেই দরকার । অবশ্যই এই কাজটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ আপনার সেই অপরিচিত সুন্দরী মেয়েটি  যে কাজই করুক না কেন আপনি আপনার যথা সম্ভব আপনি তাকে তার কাজে সাহায্য করার চেষ্টা করুন ।



তৃতীয়তঃ 
আপনি যে মেয়েটিকে পছন্দ করেন ভাবে তাকে ভালবাসেন এই কথা কখনোই আপনি তাকে আগে বলতে যাবেন না ।মুখে বলে কখনো ভালোবাসা প্রকাশ ঘটে না আপনাকে কাজে  প্রকাশ করে দেখাতে হবে যে আপনি মেয়েটিকে ভালোবাসেন । আপনি এমন কিছু কাজকর্ম করুন যাতে  মেয়েটির নজরে থাকেন আপনি মেয়েটি আপনাকে নিয়ে যেন ভাবে ।এমন কিছু কাজ করার চেষ্টা করুন  যে কাজ গুলো দেখে মেয়েটি খুশি হয় এবং আপনার প্রতি মেয়েটির ভালোবাসা জন্ম হয় । এভাবে দীর্ঘদিন কাজ করে গেলে দেখবেন  মেয়েটি আপনাকে আগে ভালোবাসার কথা বলবে ।তখন আপনি আপনার প্রথম থেকে আপনার সেই ভালো লাগার কথা ভালো বাসার   কথাগুলা মেয়েটিকে শুনেই দিন । দেখুন মেয়েটি এতে আরো বেশী খুশী হয়ে যাবে আপনার প্রতি তার ভালোবাসা আরো বেড়ে যাবে ।






Post a Comment

0 Comments