৫৩ বছর বয়সী নানার সাথে ১৫ বছর বয়সী নাতনির প্রেম তারপর যা ঘটলো দেখুন বিস্তারিত

 

৫৩ বছর বয়সী নানার সাথে ১৫ বছর বয়সী নাতনির প্রেম এই ঘটনাটি ঘটেছে ।এই ধরনের ঘটনা আমরা শুনে অনেকেই অবাক হয়েছি যে এই ধরনের ঘটনাও কি ঘটানো সম্ভব । একজন নানা কিভাবে তার নিজের মেয়ে সন্তান তার নিজের নাতনির সাথে এমন কাজ করতে পারে । আপনি শুনে অবাক হন আর যা হয় হন ঘটনা কিন্তু এমনটাই ঘটেছে । যে একজন নিজের নানা তার নিজের মেয়ের সন্তান তার নাতনিকে এই কাজটিই করেছে । এই লোকটি এই ধরনের অমানবিক অসামাজিক কাজটি ঘটেছে আমাদের দেশ পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতের উত্তর প্রদেশের এই কাজটি ঘটেছে তার বয়স ৫৩ বছর এবং তার নাতির বয়স ১৫ বছর ।

এই ধরনের ঘটনা কীভাবে ঘটে এটা জানার কিন্তু সবারই একটা আগ্রহ থাকে তো আমরা আজকে এই বিষয়টা নিয়ে আলোচনা করব আপনাদের সাথে যে এই বিষয়টি কিভাবে ঘটল বা কিভাবে এমন কাজ সম্ভব হল ।৫৩ বছর বয়সী নানার বউ নেই তিন বছর আগে বউমারা যায় ,তিনির বাজারের পাশেই দোকান ছিল সেই দোকানে সেও এবং তার কর্মচারী দোকান পরিচালনা করতো ।তো সেই নানা একদিন দেখল যে তার ১৫ বছর বয়সী নাতনি স্কুলের একটা ছেলের সাথে গল্প করছে বাজারের পাশে একটু ঘনিষ্ঠ হয়ে তো সেই দৃশ্যটা ওই নানা লুকিয়ে লুকিয়ে দেখে এবং সেটা ভিডিও করে রাখে ।

তারপর তারা যখন গল্প করে চলে যায় তখন ঐ নানা তার নাতনিকে ডাকে এবং একটি নির্জন জায়গায় নিয়ে যায় । নিয়ে গিয়ে তার নাতনিকে বলে যে দেখ তুই ওই ছেলেটার সাথে যা করেছিস আমি কিন্তু সব দেখেছি এবং আমি সবকিছু আমার মোবাইলে ভিডিও রেকর্ড করে রেখেছি । এখন আমি এই কথাটা তোর বাবা মাকে বলে দেব যে তুই স্কুলে এসে বাজে একটা ছেলের সাথে প্রেম করিস আর এই ভিডিওটা দেখালে তারা কিন্তু আমার কথা বিশ্বাস করবে আর তখন তোর জন্য বিপদ হবে ।

নানার কাছ থেকে নাতনি এই ধরনের কথা শুনে অনেকটাই ভয় পেয়ে যায় এবং নানাকেবলে প্লিজ নানা তুমি এই কথাটা আর কাউকে বলো না আর আমার বাবা-মা কেউ না । তুমি তো আমার নানা প্লিজ নানা তুমি আমার এমন বড় ক্ষতি করো না তুমি ভিডিওটা ডিলিট করে দাও।
নাতনির কথা শোনে নানা তখন বলে আরে আমি কি ডিলিট করব বলে কে ভিডিও করেছি আমি এটা সবাইকে দেখাবো । তবে তুই যদি চাস তাহলে একটা শর্তে আমি ভিডিওটা কাউকে দেখাবো না এবং ডিলিট করে দিব ।
তখন নাতনি বলে ঠিক আছে নানা আমি তোমার শর্তে রাজী আছি তুমি যা বলবে আমি তাই করবো তুমি শুধু এই ভিডিওটা ডিলিট করে দেবে আর আমাদের এই কথাগুলো কাউকে কখনো বলবে না ।

তখন নাতনি বলে ঠিক আছে নানা আমি তোমার শর্তে রাজী আছে তুমি যা বলবে আমি তাই করবো তুমি শুধু এই ভিডিওটা ডিলিট করে দেবে আর আমাদের এই কথাগুলো কাউকে কখনো বলবে না ।তখন সেই নানা তার নাতনিকে বলে তুই যে ওই ছেলের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে যা যা করলি সেই কাজগুলো যদি তুই আমার সাথে করিস তাহলে আমি একথা কাউকে কখনো বলবো না আর ভিডিও ডিলিট করে দিব । তুই যদি আমার সাথে এই কাজগুলো করিস তোকে আমি প্রতিদিন অনেকগুলো টাকা দিব।

নানার মুখে এই ধরণের কথা শুনে নাতনি বিষয়টাকে সেভাবে নেয়নি ভেবেছে নানা হয়তো এমনি মজা করছে । তাই নাতনি রাজি হয়ে যায় ঠিক আছে নানা তুমি যা বলবে আমি তাই করবো প্লিজ তুমি শুধু বিষয়গুলো বাবা-মাকে বলবে না । তখন নানা বলে তাহলে ঠিক আছে চলো আজকে আমরা শুরু করি ।নাতনি বলে কি শুরু করবে নানা তখন নানা বলে আরে এখনিতো তোকে বললাম যে আমার সাথে একটু তুই সময়কাটাবি তার বিনিময় আমি এ কথাগুলো কাউকে বলব না ভিডিওগুলো ডিলিট করে দিব ।

নানা তার নাতনিকে নিয়ে তার বাসায় চলে যায় এবং সেখানে নানা তার নাতনির সাথে অবৈধ কাজ করেন নাতনি বারবার বারণ করলেও নানা বাবা-মাকে ওই ভিডিও দেখানো ভয় দেখায় এবং তার সাথে শারীরিক সম্পর্ক করতে সক্ষম হয় । এভাবে তিনি প্রায় তার নাতনির সাথে ওই ভিডিও দেখানোর ভয় দেখিয়ে শারীরিক সম্পর্ক করতে থাকে না নাতনি ভয়ে কিছু বলতে পারেনা কাউকে সে নিয়মিত নানার কাছে ধর্ষণ হতে থাকে প্রতিদিন ।

এভাবে নানা এবং নাতনির প্রেম কাহিনী চলতে থাকে এভাবে কিছুদিন চলার পরে নাতনি পেগনেট হয়ে পড়ে আর তখনই এই ঝামেলাটা সবার সামনে চলে আসে । তখন বাবা-মা বিষয়টা লক্ষ্য করে যে তাদের মেয়ের শরীরে পরিবর্তন দেখা যাচ্ছে বমি করছে তখনই বিষয়টা নিয়ে আলোচনা হয় এবং তারা তাদের মেয়েকে নিয়ে ডাক্তারের কাছে যায় আর তখনই বিষয়টা সবাই জানতে পারে ।আর তখন সে নাতনি তার বাবা-মার কাছে বিষয়টা খুলে বলে যে কিভাবে তার নানা তার সাথে এই কাজগুলো করেছে ভয় দেখিয়ে জোর করে তার সাথে তার নানা এই কাজগুলো করে করে তাকে পেগনেট করেছে এই বিষয়টা সবার কাছে বলে দেয় ।