আমার নাম রেশমা , আমি রাজশাহীর মেয়ে । আমার বয়স এখন ২২ বছর। আজ আমি আপনাদের সাথে আমার জীবনের পেম ঘটিত কিছু সুখ এবং কিছু কষ্টের কথা শেয়ার করবো।
আমার বয়স যখন ১৪ বছর,আমি দেখতে নায়িকাদের মতো সন্দুরী ছিলাম , তবে আমি ছোট থেকেই একটু শারীরিক ভাবে মোটা ছিলাম। তাই ১৪ বছর বয়সেই আমার শরীরে যৌবন এর পরিপ্নন হয়ে গেছিলো। আমাকে তখন দেখলে মনে হবে যে আমার বয়স ১৮ বা ১৯ এমন। মোটা হওয়ার কারনে অল্প বয়সেই আমাকে যুবতী মেয়ে মনে হতো। আমি তখন কাল্স এইট এ পরি,তখন আমাদের স্কুলের কাল্স টেন এর একটি ছেলে নাম মিলন। ওই ছেলেটা আমার পিছনে ঘুরতো।
মানে আমাকে কিছু বলার চেষ্টা করে। একদিন স্কুল ছুটির পরে রাস্তাই মিলন আমাকে প্রথম পেমের পস্তাব দেই। এমন পস্তাব পেয়ে আমি মনে মনে অনেক খুশি হয়। কারন নাটক সিনেমা দেখে দেখে আমারও মনে ইচ্ছা হত এমন পেম করার। আস্তে আস্তে মিলনের সাথে পেম শুরু হলো। কথা হতো। কোচিং সেন্টার পিছনে একটা বট গাছ ছিলো, সেখানে আমরা দেখা করতাম কথা বলতাম।
একদিন মিলন আমাকে বললো রেশমা তোমাকে আমার খুব জরীয়ে ধরতে মন চাই। একটু আদর করতে মন চাই। আমি এই কথা শুনে মনে মনে খুশি হলাম। নাটক সিনেমা দেখে আমার মনেও এমন ইচ্ছা জাগে। আমি রাজী হলাম। মিলন বললো কালকে স্কুল এর টিফিনের সময় আমরা লুকিয়ে স্কুলের ছাদে যাবো। কারন ওই সময়ই সবাই টিফিন খাওয়া,নামাজ পড়া নিয়ে বিজি থাকে। পরের দিন কথা মতো মিলনের সাথে স্কুলের ছাদে চলে গেলাম লুকিয়ে।
সেদিন প্রথম পুরুষের ছোয়া পেলাম, মিলন আর আমি অনেক মজা করলাম সেদিন। আমার অনেক ভালো লাগলো সব কিছু। এর পরে থেকে আমাদের পেম আরো বেশি হয়ে গেলো। একদিন আমাকে আর মিলনকে বট গাছের নিছে পেম করতে দেখে ফেলে আমার ছোট মামা। মামা এসে আমার মা আর বাবাকে বলে দেই।বাড়িতে এলে বাবা আমাকে অনেক গালাগালি করে, আম্মু আমার গায়ে হাত তোলেন। মামা আবার মিলনের বাবাকে গিয়েও সব বলে দেই। মিলন পরের দিন থেকে ভয়ে আর আমার সাথে কথা বলে না। আমিও আর আব্বুর ভয়ে মিলনের সাথে কথা বলার চেষ্টা করিনি।
আমি এখন কাল্স ৯ এ পড়ি। কিন্ত আমার মনে মিলনের সাথে পেমের কথা বার বার মনে পরে। আদর পেতে মন চাই। কিন্ত বাবা ও মামার ভয়ে আর কারো সাথে পেম করা হচ্ছিল না।
আমাদের বাড়িতে গরুর খামার ছিলো, ৬ টা গরু ছিলো আমাদের। তো এই গরু গুলো চিকিৎসা করার জন্য একটা গাম্য ডাক্তার আসতো মাঝে মাঝে। ডাক্তার এর বয়স ছিলো ৩৬ বছর, বিবাহিত, বউ সন্তান আছে। আমি তো এদিকে পেমের আগুনে একা একা জ্বল চি। পুরষের ছোওয়া পাওয়ার জন্য মন আনচান আনচান করে সব সময়। একদিন আমাদের বাড়িতে ডাক্তার এর সাথে সামনাসামনি ধাক্কা লাগে আমার। এতে আমি যেন হারানো কিছু খুজে পেলাম। লজ্জা পেয়ে একটা মুচকি হাসি দিয়ে চলে গেলাম ডাক্তার এর সামনে থেকে। ৩ দিন পরে ডাক্তার এলো, কিন্ত তখন বাড়িতে বাবা মা কেউ ছিলো না। তাই আমি দরজা খুলতে গেলাম। ডাক্তার বাড়ি ভিতরে এসে বসলো। আমি তাকে বললাম বাড়িতে কেউ নেই, ডাক্তার বললো কেন তুমি তো আছো।
আমি শুনে হাসলাম, ডাক্তার বললো কালকে কি তুমি ব্যাথা পেয়েছিলে রেশমা। আমি বললাম না পাইনি বলে হাসলাম। ডাক্তার বললো সত্যি বলছো তো। আমি বললাম সত্যি। তখন ডাক্তার বললো কালকে যখন ব্যাথা পাওনি তাহলে আজকে কি আবার জোরে ধাক্কা দিবো এই কথা বলে আমার চোখের দিকে এমন ভাবে তাকালো আমি তো কামনাই হারিয়ে গেলাম তখন। আমার ভীতরে কি হলো নিজেই বুঝতে পারলাম না। ডাক্তার এসে আমাকে জরিয়ে ধরলো। আমার মনে হলে আমি যেন আমার মিলনকে পেয়ে গেছি। আমি ডাক্তার কে মিলন মনে করে জোরে চেপে ধরলাম। ডাক্তার এর শরীরের ছোয়া পেয়ে আমি পাগল হয়ে গেলাম। ডাক্তার আমাকে রুমে নিয়ে গিয়ে অনেক আদর সোহাগ করলেন।
আমি তো এসব পেয়ে মনে মনে অনেক খুশি হলাম। এভাবে এর পরে থেকে ডাক্তার এর সাথে আমার পেম শুরু হলো। আমি মনে মনে ভাবলাম এবার কেউ জানতে পারবে না ডাক্তার কে কেউ সন্দেহ করবে না। এভাবে চলতে থাকলো পেম। এর মাঝেই আমার সম্পকে এক চাচাতো ভাই ঢাকাই চাকরি করে নাম মিজান বয়স ২৫ বছর। তার সাথেও এমনি সাধারন কথা বলতে বলতে এক সময় তার সাথেও পেমের সম্পক শুরু হয়।
মিজানের সাথে যখন আমার প্রেমের সম্পর্ক গভীর হলো তখন আমি ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ একটু কমিয়ে দিলাম তখন আমি মিজানের সাথে চ্যাট করা নিয়ে ব্যস্ত থাকতাম,ডাক্তার আমাকে জিজ্ঞেস করত কি রেশমা তোমার কি হয়েছে ইদানিং তুমি আমার সাথে কম কথা বলছ আমাকে কম সময় দিচ্ছো বাড়িতে গেলে ঠিক মতো কথা বলো না | তখন আমি ডাক্তারকে বলতাম কি হবে আবার এমনি। আমি বলতাম আমার পড়াশোনা নিয়ে একটু ব্যাস্ত আছি যার কারণে এমন হচ্ছে ।
মিজান ঈদের ছুটিতে বাড়ি আসলে । ঈদের ৩ দিনে মিজানের বাসা ফাকা ছিলো। আমাকে জানালো। আমিও রাজি হলাম তার ফাকা বাসাই যাওয়ার জন্য। ঈদের ৩ দিন গেলাম ওর ফাকা বাসাই আমাকে কাছে পেয়ে মিজান সব কিছু করলো। আমিও বিষয়টা ইনজয় করলাম। এর ৩ মাস পরে আবার মিজান ছুটিতে বাড়িতে এলে এবার ওর ফাকা বাসাই আমরা মেলামেশা করি।
ডাক্তারের সাথে আমার যখন প্রথম প্রেমের সম্পর্ক তৈরি হয়েছিল তখন আমি অনলাইনে ফেসবুক চালানো ভালো বুঝতাম না কিন্তু ডাক্তারি আমাকে মোবাইল কিনে দেয় এবং ফেসবুক চালানো শিখায় । যার কারণে ওই সময় আমার ফেসবুকের আইডির পাসওয়ার্ড ডাক্তারের কাছে ছিল । বর্তমান সময়ে আমার বিষয়টা মনে নাই কিন্তু ডাক্তার একদিন আমার ফেসবুকে ঢুকে বুঝতে পারে যে আমার আর মিজানের মধ্যে একটা গভীর সম্পর্ক চলছে । ডাক্তার যখন বিষয়টা বুঝতে পারল তখন আমাকে বললো ও এই কারন এই কারনে তুই আমার সাথে আর কথা বলিস না আমার সাথে দেখা করিস না ।তারপর সে মেসেজ দেখে আমাকে অনেক গালাগালি করে এবং বলে তুই এত খারাপ হয়ে গেছিস আমাকে দিয়ে হচ্ছে না আরো কয়টা প্রেম লাগে এইসব বিষয় নিয়ে অনেক গালাগালি করে । আমাকে আর বলেন এসব মেসেজ তোর বাবাকে দেখাবো আমি । আমি ডাক্তারের এমন কথা শুনে ভয় পেয়ে যায় এবং তার রাগ ভাঙ্গানোর জন্য একটা বুদ্ধি করি। আমি তার রাগ ভাঙ্গানোর জন্য তার সাথে রাজশাহীতে ২ রাত আবাসিক হোটেলে থাকি।
এখন আমি এস এস সি পাশ করে কলেজে পরি। আমার চিন্তা ছিলো ডাক্তার তো বিবাহিত, তার সাথে তো আমার বিয়ে হওয়া সম্ভব না। কেউ মেনে নিবে না। তাই আমি মিজান এর সাথে বিয়ে হওয়ার আশা নিয়েই তার চাহিদা পূরন করতে থাকি। মিজান আমাকে যতবারই ব্যবহার করতে চাইত আমি না বলতাম না আমি প্রতিবারই তার ডাকে সাড়া দিয়েছি আমার একটা ইচ্ছা ছিল মিজানকে আমি স্বামী হিসেবে পেতে চাই যার কারণে আমার সবকিছু তাকে উজার করে দিতাম ।ডাক্তার আবারো আমাকে একদিন রাজশাহীতে নিয়ে যায় ব্যবহার করার জন্য এবং কিছু পোশাক কিনে দেওয়ার জন্য ডাক্তার এর কথা মত তার সাথে যাই | ডাক্তার এর সাথে রাজশাহী শহরে আমার ছোট মামা দেখে ফেলে। মামা বাড়িতে এসে আমার বাবা মাকে বলে দেই।
তারা আমি বাড়িতে এলে এই বিষয়ে অনেক গালাগালি করা হয়। আমার বাবা ও মামা সেই ডাক্তার কে গিয়েও মানা করে আসে যেন আর কোনদিন আমাদের বাড়িতে না আসে এবং মার মেয়ের সাথে যেন কোন যোগাযোগ না রাখে। ডাক্তার এর সাথে আমার গোপন পেমের ঘটনা এতদিন গোপন থাকলেও এখন বাড়ির আশে পাশের লোকেরা জেনে গেল। এই ঘটনা মিজানও জানতে পারলো। এর পর থেকে মিজান ও আমার সাথে যোগাযোগ করা বাদ দিলো।
আমি আবারও একা হয়ে গেলাম। মনে মনে অনেক কষ্ট পেলাম। আমি এখন অনাস ফাষ্ট ইয়ারে পড়ি। হঠাত একদিন ফেইচুবুকে একটা অপরিচিত ছেলের সাথে পরিচয় হয়। ছেলেটির নাম সেলিম বয়স ৩০ বছর পেশাই একজন সরকারি ডাক্তার এভাবে আমাকে পরিচয় দিয়েছিলো। আমিও আমার পরিচয় দিলাম। তার সাথে পতিরাতেই চ্যাট এ কথা শুরু হলো। আমি ভাবলাম ওনি একজন ডাক্তার তাহলে ওনার সাথে যদি একটা রিলেশান হয় আর তার সাথে যদি বিয়েটা হয় তাহলে অনেক ভালো হবে। আমার থেকে বেশি সেলিম ই এগোতে থাকে। রোমান্টিক কথা বলে, আমাকে কসমেটিক কিনতে টাকা পাঠাই।
এসব দেখে আমি তার পতি দূবল হয়ে যায়। কারন আমি একটা সাধারন মেয়ে আর ওনি একজন সরকারি এমবিবিএস ডাক্তার, আমাকে এত কিছু দিচ্ছে। কয়েক দিন পরে সেলিম আমাকে দেখা করার জন্য রাজশাহী শহরে ডাকে । এই প্রথম তার সাথে আমার দেখা হয়। সেলিম আমাকে তার কোন এক বোনের বাসাই নিয়ে যায়। এবং সেখানে আমাকে বিয়ে করবে বলে প্রস্তাব দেই, আমি তো এমন কথা শুনে মনে মনে মহা খুশি হয়ে গেলাম। সেলিম আমাকে বুকে জরিয়ে ধরলো। আমিও বাধা দিলাম না কোন। কারন সে তো আমাকে বিয়ে করবে এই ভেবে। তার পরে সে আমার সাথে ২ বার শারীরিক সম্পক করলো ওই দিনেই। আমি রাতে বাড়িতে এসে আমার মা বাবাকে বললাম যে আমার একটা এমবিএস ডাক্তার এর সাথে পরিচয় হয়ছে এবং পেম হয়েছে। সে আমাকে বিয়ে করতে চাই। আমার বাবা মা এই কথা শুনে তো মহা খুশি হলো। সেলিম কে বাড়িতে নিয়ে আসতে বললো। আমিও সেলিম কে বললাম যে বাবা তোমাকে আমাদের বাড়িতে আসতে বলেছে।
সেলিম ৫ দিন পরে আমাদের বাড়িতে আসার জন্য রওনা দিলো। আমার বাবা সেলিম কে বাসস্টান থেকে রিসিভ করে বাসাই নিয়ে আসলো। সেলিম সেদিন আমার পরিবারের জন্য অনেক টাকার উপহার ও ফল মিষ্টি সহ আরো অনেক কিছু নিয়ে আসলো। আমার বাবা মা এসব দেখে অনেক খুশি হলো। বাবা আমাকে বললো মা তুই আমার মেয়ে এটা ভেবেআমার খুশি লাগছে, একটা ভালো কাজ করেছিস এত দিনে।
আমার বাবা খুশি হয়ে এই বিষয় টা এলাকার মানুষ দের বলতে থাকে যে আমার মেয়ের জামাই এমবি বি এস ডাক্তার। এর পর থেকে ১৫ দিন পর পর সেলিম আসতো আমাদের বাড়িতে আসার সময় অনেক টাকা উপহার নিয়ে আসতো। এবং আমাদের বাড়িতেই আমার সাথে শারীরিক সম্পক করতো। আমার বাবা মা তো সেলিম কে জামাই হিসাবে মেনে নিয়েছিলো। তাই সেলিম আসলেই তারা আমাদের মিলামেশার জন্য সুযোগ করে দিতো।
এভাবে ৬ মাস চললো। বউ এর মতো ব্যবহার করতো আমাকে। আমি বুঝতে পারলাম যে আমি আমি পেগনেট হয়ে গেছি। সেলিম কে বললাম এবার তো অনেক হলো। এবার তো বিয়ে করো আমাকে। সেলিম কেন যেন এরিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছে, বলছে আর কিছু দিন পরে বিয়ো করবো, তুমি বাচ্চা নষ্ট করো। আমি পেগনেট হওয়ার খবর আমার বাবা মাকে জানালাম। বাবা সেলিম এর সাথে কথা বললো। বিয়ের করার জন্য চাপ দিলো সেলিম কে।এর আগে কখনো আমি বা আমার পরিবারের কেউ সেলিমের বাড়িতে যায় নি বা চিনি না।
সেলিম বললো ঠিক আছে আপনারা আমার বাসাই আসেন। ৫ দিন পরে আমার বাবা, মামা ও চাচা ৩ জন গেলো সেলিমের বাড়িতে বিয়ের ডেট ফাইনাল করতে। কিন্ত তার বাড়িতে গিয়ে দেখা গেলো সেলিম একজন মুদি দোকান দার, সেলিমের বউ আছে বাচ্ছা আছে। সেলিমের বাবা একজন কৃষক।
সেলিম যে একটা ভুয়া পরিচয় ব্যবহার করে আমাদের সাথে খেলা খেললো এটা আমরা এর আগে কখনোই বুঝতে পারি নি। বাবা, মামা,চাচা মন খারাপ করে বাড়ি চলে এলো। এই খবর শুনে আমিও কান্না শুরু করলাম। যে আমি কি বড় ভুল করলাম মানুষ চিনতে। এভাবে সেলিম আমার সাথে প্রতারনা করলো। আমি তো পেগনেট এখন আমি কি করবো। সবাই এলাকার আস্তে আস্তে এই ঘটনা গুলো জেনে গেল।
আমরা গোপনে গোপনে হাসপাতালে গিয়ে বাচ্চা নষ্ট করলাম। আর নিজেকে স্বাভাবিক হওয়ার চেষ্টা করলাম সব কষ্ট ভুলে গিয়ে। এর ৬ মাস আমার বিয়ের জন্য ঘটককে বলে আমার বাবা, ঘটক পাএ নিয়ে এলে আমাকে দেখতে, এলাকার মানুষের কাছে আ মার অতীত ঘটনা শুনে পাএ রা চলে যেত। এভাবে ৮-১০ টা পাএ চলে গেলো। আমার বিয়ে হয়না আর। আমার মা বাবা অনেক কষ্ট পেলো এমন ঘটনাই। আমিও আফসোস করি এখন অতিতের ভুল গুলো মনে করে। রাতে ঘুমাতে পারি না ঠিক মতো। মনে হয় গলাই দড়ি দিয়ে মরে যায় এমন অপমানের জীবন থেকে মুক্তি পেতে।
আমার বয়স এখন ২২ বছর কিন্ত আমার এখনো বিয়ে হয়নি। আমি সন্দুরী হলে কি হবে আমার চরীএে কালো দাগ লেগেছে। যার কারনে আমাকে এমন শাস্তি পেতে হচ্ছে। জানি না আমার জীবনে কখনো বিয়ের ফুল ফুটবে কি না। আমি আমার বোনদের কে বলতে চাই, বিয়ের আগে কাউকে বিশ্বাস করে কখনো দেহ দান করবে না। যদি করো তাহলে একদিন আমার মতো কান্না করে করে জীবন শেষ হবে। সবাই ঘৃনা করবে, চরীএ হিন বলবে। নিজের ভুলের জন্য বাবা মা কষ্ট পাবে।
1 Comments
তুমি খারাপ মেয়ে তুমার এমনটাই হওয়ার কথা।
ReplyDelete